Tag: বাবা

বাবা আর ছেলের কথোপকথন

বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস
নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
ছেলেঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক ?
বাবাঃ পেপ্সি ছেলেঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের ?
বাবাঃ বোতলের ,
ছেলেঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
বাবাঃ ছোট বোতল ,
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাই ডায়েট ?
বাবাঃ ধুরু , লাগবে না যা পানি নিয়ে আস একটা ,
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
ছেলেঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ইয়ুজ করার
জন্য ?
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
ছেলেঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে ?
বাবাঃ বেশি কথা বলস , যা ভাগ
সামনে থেকে ,
ছেলেঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব
না হেটে হেটে ?
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার হইতাসস !
ছেলেঃ কোন জানোয়ার ? কুত্তা নাকি বিলাই ?
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,
যা বলসি !!
ছেলেঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে ?
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
ছেলেঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস ?
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
ছেলেঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার
সাথে যাব ?
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
ছেলেঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত ?
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন হচ্ছে !
ছেলেঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব
নাকি ডক্টর ডাকব ??
বাবাঃ পানি দে আমাকে
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ নরমাল
ছেলেঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ করবে ??
………
আর লিখতে পারলাম না… লিখলেই বাপটা মরে যাবে

ওটা আর বাবা হতে পারবেনা

পাশাপাশি দুই দেশের দুই রাজার মাঝে তাদের সেনাপতিদের নিয়ে খুব অহংকার ছিল। উভয়েই দাবী করতো তাদের সেনাপতি খুব দক্ষ এবং বিচক্ষণ। তাই একবার দুই সেনাপতিকে একই মন্ঞ্চে এনে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। প্রথম সেনাপতি মন্চ্ঞে উঠে বাতাসে শাঁ শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে কসরৎ দেখাত লাগলো। এক পযা’য়ে শাঁ করে তলোয়ার চালিয়ে একটা উড়ন্ত
মাছিকে দু’ টুকরা করে ফেলে দিল।
সবাই হাত তালি দিয়ে বাহবা জানালো। এবার দ্বিতীয় সেনাপতি মন্চ এলো । বিভিন্ন কসরৎ দেখানোর পর সেও একটা উড়ন্ত মাছিকে দেখে শাঁ করে তলোয়ার চালালো কিন্ত মাছিটা তখনো উড়তেই লাগলো। এবার সবাই বলে উঠলো কি হলো মাছি তো এখনো উড়ছে। সেনাপতি হাসি মুখে গব’ ভরে বললো; উড়লে কি হবে খুব সূক্ষভাবে মাছিটার শরীরের এমন একটা অংশ কেটে দিয়েছি যে জীবনেও ওটা আর বাবা হতে পারবেনা।

সন্তানের বাবা বয়ফ্রেন্ড

মহিলা ডাক্তার তার রোগিনীকে বললেন, তুমি মা হতে যাচ্ছ। কিন্তু তুমি বলছ যে তুমি এখনও বিয়ে করোনি। তাহলে এই সন্তানের বাবা, তোমার বয়ফ্রেন্ড কে বিয়ে করে লোক লজ্জা থেকে নিজেকে বাচাও।
রোগিনীর জবাব, আমি বললেই আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে, কিন্তু কোন বয়ফ্রেন্ড যে এই সন্তানের বাবা তা ঠিক বুঝতে পারছি না।

উকিল বাবা

শিক্ষক বললেন, লেখাপড়ায় তুমি বেজায় খারাপ করছো, কাল তোমার বাবাকে স্কুলে আসতে বলবে, তার সাথে পরামর্শ করতে হবে |
: কিন্তু তার জন্য যে ফি লাগবে স্যার |
: ফি ! কিসের জন্য?
: আমার বাবাযে উকিল | ফি ছাড়া পরামর্শ করেন না |