Category: গোপাল ভাঁড়

পেনট খুলে জাবে

কারো
হাসতে হাসতে প্যান্ট
খুলে গেলে আমি
দায়ী নয়
শাকিব খানের
অফিসিয়াল ফেসবুক
পেজে নতুন ছবির
একটা নাম
চেয়ে একটা পোস্ট
করা হইছে আর
সেখানে প্রচুর নাম
জমেছে এর
মধ্যে নির্বাচিত কিছু নাম
দিলাম….কেমন
হয়েছে বলবেন পারলে আপনারা ও
কিছু
বলেন
@ নাম আমার খান, অপু আমার
জান
@ধর সাইকেল মুইতে আসি
@নীশি রাতে চকি কেন লরে
@অপু ছাড়া বাঁচিনা
@মারি তোর কানের
গোড়ায়
@মিসকল দিবি কিনা বল
@তুমি আমার ঝালমুড়ি
@ ১ টাকার হিজরা
@আমি গরিব তুই কেন ধনী
@”সাকিব খান back with চেইন
খোলা pant”
@শিড়ির নিচে বিড়ির দোকান
@এরশাদ কেন বেঈমান ?
@আমার এত আবেগ কেরে ?
@চৌধুরী সাহেব
আপনি রং দেখেছেন
মাগার রঙ্গের
ডিব্বা দেখেন নাই
@অপু না ববি?
@আঘাত The ATTACK
@JAN-THE HEART
@”নায়ক থেকে পরিচালক”
@আক্কাস কেনো কাঁদে
@শাকিব এখন টোকাই
@হরতাল
@নাম আমার শাকিব খান আকিজ
বিড়ি জোরে টান
@বদনা হাতে মদনা সাকিব
@অপু আমার জান ববি আমার
প্রান আমি হিজডা নাম্বার ১
@ মর্জিনা তোরে কাতুকুতু দিমু
@জমির আইলে ভালোবাসা
@জরিনা কেন পুকুর ঘাটে
@ঢিল মারি তোর টিনের চালে
@আঁন্ধার রাইতে কুত্তা ডাকে
@এক ফুট ভালোবাসা
বাঙ্গালি জাতি যে কত বড় রসিক
জাতি এইটা আরেকবার
প্রমান করল এই পোস্ট টাই …..!!
আপনাদের
কাছে নতুন কোন নাম
থাকলে বলেন????

কে পেটুক

এক দিন গোপাল ও মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র সহ সভা সদরের লোকেরা বসে আখ খাচ্ছে। মহারাজ আখ খেয়া সব আঠি গোপাল এর সামনে জড়ো করছে। তার দেখা দেখি সভাসদের সবাই গোপালের সামনে জড়ো করছে। তখন এক সময় গোপালের সামনে দেখতে দেখতে এক ঝুরি আঠি জমা হলো।

তখন মহারাজ বলল কি হে গোপাল, খিদে কি অনেক পেল নাকি তা না হলে ৫ ঝুড়ি আখ খেলে কিভাবে? তা না হলে ১ ঝুড়ি আঠি হয় না। বলি পেটুক হলে নাকি?

গোপাল ভাঁড় বলল আমি তো আখ খেয়াছি এবং আঠিও  ফেলেছি। কিন্তু আপনারা যে আখ খেয়েছেন তাতো আটি সুদ্ধ খেয়ে ফেলেছেন। না হলে আটি গেলো কই। তাই বলুন কে বেশি পেটুক।

আমায় ডেকেছিলে কেন?”

গোপালের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাইপোকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, “রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?” রাখাল বুঝলো, কাকা দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোন কথা বলল না। এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, “কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?”

সুসংবাদ

গোপাল ভাঁরকে এক লোক বলল –
– গোপাল ভাঁড় তোমার জন্য একটা সুসংবাদ আছে।
– তোমার পাশের বাড়িতে দেখলাম বিরাট খানাপিনার আয়োজন করা হয়েছে ।
– তাতে আমার কী?
– না দেখলাম সেই বাড়ি থেকে খানাপিনা নিয়ে তোমার বাড়িতেও গেল।
– তাতে তোমার কী?

দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতা

গোপাল খেতে খুব পছন্দ করত। তো একবার বাড়ি ফেরার পথে দেখে এক বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে। খাওয়া দাওয়ার আয়োজন চলছে মন্দ না। গোপাল চট করে সেখানে ঢুকে পাত পেতে বসে পড়ল। খেতে শুরু করল। এমন সময় বিয়ে বাড়িত লোকজন খেয়াল করল এ লোকটা তো অচেনা। এ তো দাওয়াতি নয়! এ কোথ্থেকে এল? তখন একজন তাকে চেপে ধরল –
– এই দাদা, আপনি তো আমাদের দাওয়াতি নন, খেতে বসলেন যে বড়?
গোপাল ভাঁড়কে বিন্দুমাত্র বিচলিত মনে হল না। সে দিব্যি খেতেই থাকল। এবং খেতে খেতেই উত্তর দিল –
– দেখুন, আপনারা আমাকে দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারেন। কিন্তু আপনাদের পড়শি হিসেবে আমি তো আর দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারি না। কী বলেন, তাই নিজেই চলে এসেছি!
বলে গোপাল ভাঁড় ঠিক মনোযোগ দিয়ে দিব্যি খেতে শুরু করল। তখন উত্তর শুনে সবাই চমৎকৃত! উল্টো তখন সবাই তাকে তোষামোদ করে খাওয়াতে লাগল।