Most commented posts
- আধুনিক ছেলে — 9 comments
- ভাবি এবং দেবর — 8 comments
- একটা চুমো — 7 comments
- পঁচা বাসি গন্ধ — 7 comments
- আমার সাথে বিছানায় যাবেন — 7 comments
Mar 27
বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’ ‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’ ‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি চুমো খাও,নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে —
কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
Mar 27
এক পিচ্চি বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”
পিচ্চিঃ আরে আর তুই তো সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ফকির আছিল??
Mar 27
রতনের ছিল চারটা ছেলে। ছেলেগুলোর নামও ছিল আজব। পঁচা, বাসি, গন্ধ আর মুইতা। একবার রতনের বন্ধু বেড়াতে এলো বাড়িতে। গ্রামে আসতে তার বন্ধুকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে । বন্ধুর অনেক ক্ষুধা লাগলো এবং তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
রতনঃ একটু সময় দে, পোলাও কোরমা রান্না করি।
বন্ধু বললঃ আরে ওসব লাগবে না, যা আছে তাই দে।
রতন তখন তার ছেলেদের ডাকলঃ পঁচা,ভাত আন। বাসি,তরকারী আন।
ভাব ভাল না দেখে বন্ধু বললোঃ থাক দোস্ত আমি খাব না।
রতনঃ এতো কষ্ট করে এসেছো তোমাকে কি না খাইয়ে ছাড়বো? গন্ধ, ডাল আন। মুইতা, পানি আন ! বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে দিল এক দৌড় ..
Mar 27
পলি আর তার বয়ফ্রেন্ড রফিক বসে গল্প করছে। এমন সময় পলির ৩জন বান্ধবী এসে হাজির। এসেই প্রশ্ন করতে শুরু করে……
বান্ধবীরাঃ টিনা এটা কে রে?
পলিঃ আমার ভাই।
বান্ধবীরাঃ কেমন ভাই রে, চাচাতো?
পলিঃ না।
বান্ধবীরাঃ মামাতো?
পলিঃ না।
বান্ধবীরাঃ খালাতো?
পলিঃ না।
বান্ধবীরাঃ ফুফাতো?
পলিঃ না।
বান্ধবীরাঃ (রেগে গিয়ে) কি ভাই বলবি তো?
পলিঃ ও আমার ভালবাসাতো ভাই!!
Mar 25
পল্টু বেকারির দোকানে নতুন চাকরি পেয়েছে। অথচ চাকরির দুই দিনের মাথায় দোকানমালিক তাকে ছাঁটাই করে দিল। কী তার অপরাধ? দোকানে এক ভদ্রলোক এসেছিলেন।
বলেছিলেন, খোকা, তোমাদের এখানে কি কুকুরকে খাওয়ানোর কেক পাওয়া যায়? পল্টু গদগদ হয়ে বলেছিল, অবশ্যই স্যার! এখানে খাবেন, না বাড়ি গিয়ে খাবেন?
ক্রেতা: তোমার দোকানে কি সবকিছু পাওয়া যায়?
বিক্রেতা: জি স্যার, সব পাবেন!
ক্রেতা: বিস্কুট আছে?
বিক্রেতা: ওহেহা, স্যরি স্যার, বিস্কুট একটু আগেই শেষ হয়ে গেছে।
ক্রেতা: চাল আছে?
বিক্রেতা: চাল স্যার এখনো এসে পৌঁছায়নি। আমি স্যার খুবই দুঃখিত।
ক্রেতা: সাবান আছে?
বিক্রেতা: স্যার, সাবান আজকে বিকেলে এলেই পাবেন, এখন নেই।
ক্রেতা: তালা আছে?
বিক্রেতা: জি জি স্যার! এটা আছে!
ক্রেতা: গুড। দোকানে তালা লাগাও, আর বাড়ি গিয়ে ঘুমাও।