Tag: না।

এ ভাবী তো স ভাবী না।

একদিন হাবলু হঠাৎ তার ভাবীকে ধরে প্রচুর মারধোর করতে লাগলো! সবাই অবাক হয়ে হাবলুকে থামালো আর করল,”তুমি তোমার ভাবীকে মারছ কেন?” হাবলু বলল,”আমার ভাবী ভাল মহিলা না!” সবাই বলল,”তুমি কিভাবে বুঝলা?” হাবলু বলল,”আর বইলেননা! আমি আমার যেই বন্ধুকেই ফোনে কথা বলতে দেখে জিজ্ঞেস করি,কার সাথে কথা বলিস?সেই বন্ধুই উত্তর দেয়, তোর
ভাবীর সাথে!”

সাহস পেলাম না।

জাজঃ আপনি বলেছেন আপনার স্ত্রী আপনার দিকে একটা চেয়ার ছুড়ে মারলেন?

স্বামীঃ জি।

জাজঃ তারপর আপনার শাশুড়ি একটা টেবিল ছুড়ে মারলেন আপনার দিকে?

স্বামীঃ  জি।

জাজঃ তারপর কেন আপনি ঘর থেকে ছুটে বেরিয়ে এলেন?

স্বামীঃ  যখন দেখলাম তারা দুজনেই একসঙ্গে ড্রেসিং টেবিলটার দিকে যাচ্ছে তখন আর সাহস পেলাম না।

আগুন দিস না।

সবাই: শামীম ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে।

শামীম: দেখিস, আমার ঘরে আবার সবাই: শামীম ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে।
শামীম: দেখিস, আমার ঘরে আবার আগুন দিস না।

কাঠবিড়ালি আছে কি না।’

বনের রাজা টারজান তিরিশ বছর ধরে জঙ্গলে বাস করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই। উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে মোকাবেলা করার জন্যে।

মহিলা সাংবাদিক জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।

এই দৃশ্য দেখে জেন খানিকটা ভালোবাসা, খানিকটা অনুকম্পা বোধ করলো টারজানের জন্যে, সে জামাকাপড় খুলে আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এসে টারজানের উদ্দেশ্যে নিজেকে নিবেদন করলো।

টারজান তখন গাছ ফেলে ছুটে এসে জেনকে অবাক চোখে কিছুক্ষণ দেখলো, তারপর জেনের পেটে কষে একটা লাথি মারলো।

পেট চেপে ধরে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো জেন। ‘জংলি ভূত, আমি তোমাকে প্রেম নিবেদন করলাম, আর তুমি কি না আমাকে লাথি মারলে?’ চেঁচিয়ে উঠলো সে।

টারজান এগিয়ে এসে জেনকে জাপটে ধরে বললো, ‘সবসময় চেক করে দেখি, কাঠবিড়ালি আছে কি না।

‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’

বাবু খুব তোতলায়।

এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে।

ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’

কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো।

কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদি বাবু ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না।

কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।

‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো।

কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে।

বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’

ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’