স্ত্রী: ডাক্তার সাহেব, আমার স্বামী রাতে ঘুমের মধ্যে কথা বলে! কি চিকিত্সা এটার?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ডাক্তার: সে যখন জেগে থাকে তখন তাকে কথা বলার সুযোগ দিন ।
Tag: bangla jokes
Jun 09
কথা বলার সুযোগ দিন
Apr 03
‘ছেলেকে ১০ কেজি পেঁয়াজ দিতে হবে ‘
১৯৯০ সাল।
ছেলে বিয়েতে যৌতুক হিসেবে সাইকেল চাইত।
২০০০ সাল।
ছেলে বিয়েতে যৌতুক হিসেবে মোটরসাইকেল চাইত।
.
.
.
২০৩০ সাল।
ঘটক আর মেয়ের বাবার মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছে।
‘ছেলেপক্ষের একটা আবদার আছে…’
মেয়ের বাবা জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালেন।
‘ছেলেকে ১০ কেজি পেঁয়াজ দিতে হবে। ছেলের অনেকদিনের শখ।’
‘১০ কেজি?’ মেয়ের বাবা আকাশ থেকে পড়লেন।
‘একটু কমানো যায় না? দরকার হলে আমাদের একটা টয়োটা করলা দিয়ে দিলাম।’ মেয়ের বাবা মিন মিন করে বলল।
‘নাহ ভাই। বললাম না ছেলের অনেক দিনের শখ।’
মেয়ের বাবা নিমরাজী হলেন। কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।
বিয়ের দিন।
কাজী বিয়ে পড়াতে শুরু করতেই ছেলের বাবা উঠে দাঁড়ালেন।
‘দাঁড়ান কাজী সাহেব। আগে পেঁয়াজ বুঝে নিই। পরে বিয়ে।’
সবাই থমকে গেল। একে অপরের দিকে তাকাচ্ছে সবাই।
মেয়ের বাবা ঘর হতে একটা বাজারের ব্যাগ নিয়ে আসলেন।
‘ভাইসাহেব, এইখানে ৮ কেজি পেঁয়াজ আছে। বাকীটা আগামী সপ্তাহেই দিয়ে আসব।’
ছেলের বাবা রাগী ভঙ্গিতে তাকালেন। [ব্যাকগ্রাউন্ডে তখন ঝড়ের মিউজিক]
‘নাহ। এই বিয়ে হবে না। আরো দুই কেজি পেঁয়াজ ছাড়া এই বিয়ে সম্ভব না।’ বলেই ছেলের বাবা মেয়েদের সাততলা বাড়ি থেকে নেমে যেতে উদ্যত হলেন। ‘চলে আয় কুদ্দুস। এই বিয়ে হবে না।’
অন্দরমহলে কান্নার আওয়াজ।
মেয়ে এসে দাঁড়াল ঘরে। চোখে জল।
‘চৌধুরী সাহেব, পেঁয়াজের লোভে মানুষকে আর মানুষ মনে হয় না? মনে রাখবেন পেঁয়াজ থাকলেই বড়লোক হওয়া যায় না। বড়লোক হতে হলে দরকার সুন্দর একটা ফেইসবুক একাউন্ট। যা আপনাদের নেই। চলে যান। আমি এখুনি স্ট্যাটাস দিচ্ছি।’
কুদ্দুস উঠে দাঁড়াল। তার চোখ খুলে গেছে। এই মেয়ে আবার তার ফেসবুক ফ্রেন্ড। ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে। ‘না বাবা। এই বিয়ে হবেই। পেঁয়াজ তোমাকে অন্ধ করে দিয়েছে বাবা।’
অবশেষে বিয়ের সানাই। আকাশে তারাবাত্তি।
Mar 27
একটা চুমো
বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’ ‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’ ‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি চুমো খাও,নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে —
কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
Mar 27
আধুনিক ছেলে
এক পিচ্চি বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”
পিচ্চিঃ আরে আর তুই তো সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ফকির আছিল??
Mar 27
পঁচা বাসি গন্ধ
রতনের ছিল চারটা ছেলে। ছেলেগুলোর নামও ছিল আজব। পঁচা, বাসি, গন্ধ আর মুইতা। একবার রতনের বন্ধু বেড়াতে এলো বাড়িতে। গ্রামে আসতে তার বন্ধুকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে । বন্ধুর অনেক ক্ষুধা লাগলো এবং তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
রতনঃ একটু সময় দে, পোলাও কোরমা রান্না করি।
বন্ধু বললঃ আরে ওসব লাগবে না, যা আছে তাই দে।
রতন তখন তার ছেলেদের ডাকলঃ পঁচা,ভাত আন। বাসি,তরকারী আন।
ভাব ভাল না দেখে বন্ধু বললোঃ থাক দোস্ত আমি খাব না।
রতনঃ এতো কষ্ট করে এসেছো তোমাকে কি না খাইয়ে ছাড়বো? গন্ধ, ডাল আন। মুইতা, পানি আন ! বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে দিল এক দৌড় ..