Tag: জকস

স্বামী-স্ত্রীদের নিয়ে মজার কিছু জোকস !

স্ত্রী: এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
………………………………………………………..
স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
………………………………………………………
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে
…………………………………………………………….
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন, পরের দিন ভোরে তাঁর ফ্লাইট। তাঁকে উঠতে হবে ভোর পাঁচটায়। কিন্তু স্ত্রী যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তাঁর ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু তাঁরা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া করে ভোর পাঁচটায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন, যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তাঁর ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা বেজে গেছে এবং বিমানও তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাঁকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত রাগছ কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে এখন ভোর পাঁচটা বাজে, ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’
………………………………………………………………………………………………
সাইফ: তুই তোর বউর সাথে ঝগড়া করিস?
রিয়াজ: হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
সাইফ: বলিস কী! তারপর?
রিয়াজ: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
………………………………………………………………………………………………..
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।
পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’
……………………………………………………………………………………………..
স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন—
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
……………………………………………………………………………………………….
নববিবাহিতা দম্পতির মাঝে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী : যদি বলি আমার উপরের পাটির দাঁতগুলো বাঁধানো, তবে কি তুমি রাগ করবে?
স্বামী : মোটেই না, আমি তবে নিশ্চিন্তে আমার পরচুলা আর কাঠের পা-টা খুলে রাখতে পারব।
……………………………………………………………………………………………………
: আমার স্ত্রী যার সঙ্গে পালিয়ে গেছে সে আমার সবচাইতে বড় বন্ধু।
: তাই নাকি? লোকটা কি দেখতে খুবই সুন্দর?
: কী জানি, জীবনে তাকে দেখি নি তো।

কিছু মজার জোকস

১. এক মেয়ে তার প্রেমিককে “তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব” B:-)
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ …. আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
২. রোগি : ডাক্তার সাহেব এই চশমা পড়লে কি আমি A B C D পড়তে পারবো ??
ডাক্তার: হ্যা অবশ্যই পারবেন
রোগি : দেন তাইলে চশমা …… দেখি এই বার কে আমারে মুর্খ বলে
৩. বিবাহিত এক ব্যক্তির সাথে এক অবিবাহিত ব্যক্তির কথোপকথন :
বিবাহিত ব্যক্তি: লাভ ম্যারেজ আর আ্যারেন্জ ম্যারেজ এর তুলনা করাটা হাস্যকর | |
অবিবাহিত ব্যক্তি: কেন??
বিবাহিত ব্যক্তি: কারণ এটা আত্বহত্যা আর খুন হবার মতো তুলনা
৪. মেয়েদের ক্লাসে এক স্যার গিয়েছে ক্লাস নিতে দুর্ভাগ্যক্রমে তার প্যান্টের চেন খোলা ছিল
তাই দেখে মেয়েরা হাসতে শুরু করলো
এতে স্যার রেগে গিয়ে বললো , বেশি হাসলে আমি বাহির করে দাড়া করায়ে রাখব )
৫. এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো …… একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব :-& :-&
৬.
নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লা কেমনে??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস কইরা : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতা :-*:-* তারে ছাড়লা কেমনে??? এইটাও কি …..
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে
৭.
সদ্য বিবাহিত এক পাবলিক বাসর ঘরে যাবার আগে তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে:
বর: দোস্ত ঘরে ঢুইকা প্রথমে বউরে কি বলবো রে ??
বন্ধু : প্রথমে তার প্রশংসা করবি যেমন: তোমার মত সুন্দরি আমি আর দুইটা দেখি নাই….
বর : ঠিক আছে আমি তাইলে ভিতরে যাই
বাসর ঘরের দরজার কাছে গিয়া বর আবার বন্ধুর কাছে ফেরত আসল
বর: ঐ তার পরে কি বলবো রে ???
বন্ধু : তারপরে বউকে জড়ায়ে ধরে বলবি “I LOVE U”
বর : (ব্যাপক নার্ভাস ) ঠিক ঠিক বলছিস ……. আমি ভিতরে যাই
কিন্তু সে আবার দরজার কাছে গিয়া বন্ধুর কাছে ফেরত আসল
বর: তারপরে কি বলবো রে?? )
বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তোরে আর কিছু কি বলতে হবে…..এক কাজ কর তুই থাক ..আমি বাসর ঘরে যাই
৮.
এক লোক জুতা কিনতে গেছে…..!!!!
দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?
ক্রেতা : ৩৪ নম্বর
দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন
উৎস: ইন্টারনেট
কিছুক্ষন আগে এই পোষ্ট দিছিলাম কিন্তু তা প্রথম পাতা থিকা উধাও হইছে তাই আবার দিলাম

যাদু

* হাসতে হাসতে লুঙ্গি খুলে গেলে কিন্তু
আমি দায়ী না*
$ একবার কালু আর লালু
দুজনে
এক দোকানে গেল…….
দোকানে সবাইকে কাজে ব্যাস্ত
দেখে কালু ৩টে চকলেট
পকেটে পুরে নিলো।
দোকানের
বাইরে এসে…..
কালুঃ দেখলি তো…..আমি ৩টে
চকলেট তুলে নিলাম,
অথচ
কেউ
কিছু বুঝতেই
পারলো না।
তুই কখনই
এটা করতে পারবি না।
এটা শুনে লালু খুব
রেগে গিয়ে
বললঃ চল, আমি এর
থেকে কিছু
বেশি তোকে দেখাচ্ছি।
তারা দুজনে আবার
দোকানে গেল,
এবং লালু
দোকানদারকে বললঃ আঙ্কেল,
আপনি কি একটা জাদু
দেখবেন?
দোকানদারঃ ঠিক
আছে দেখাও।
লালুঃ তাহলে এরজন্য
আমাকে ১টা চকলেট
দিন।
দোকানদার
লালুকে ১টা চকলেট
দিল।
লালু
সেটা খেয়ে নিয়ে আর
১টা চাইলো।
দোকানদার আবার
১টা দিল।
লালু
সেটা খেয়ে নিয়ে আবার
১টা
চকলেট চাইলো।
দোকানদার এবারও
তাকে চকলেট
দিতেই লালু
সেটাও খেয়ে ফেললো।
দোকানদারঃ আরে বাছা,
এতে
তোর জাদুটা কোথায় ??
লালুঃ উং…চুং…মুং. ….
এবার,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার বন্ধুর পকেট
চেক
করুণ,
আপনার ৩টে চকলেট
ফেরত
পেয়ে যাবেন….।।
জোকস ভালো লাগলে like /comments
করতে ভুলবেন না।

আববাস আলী (( নিল ))

মেয়ে — এইসব কি ?
ছেলে — কোন সব ?
মেয়ে — In a relationship দিলা কেন ?
ছেলে — প্রেম করছি তাই ।
মেয়ে — মানে কি ?
ছেলে — বাংলা কথা বুঝো না ?
মেয়ে — বুঝি তো ।
ছেলে — আমি তো বাংলাতেই
বলেছি ।
মেয়ে — প্রেম করছো মানে কি ?
ছেলে — প্রেম করছি মানে প্রেম
করছি ।
মেয়ে — আজব ।
ছেলে — আজব এর কি পেলে ?
আমি প্রেম
করতে পারি না নাকি ?
মেয়ে — কার সাথে ?
ছেলে — তা তো বলবো না ।
মেয়ে — কেন ?
ছেলে — তুমি আমার কে হও
যে তোমাকে বলতে হবে ?
মেয়ে — আমি তোমার কেও হই না ?
ছেলে — না ।
মেয়ে — প্লিজ
ফাইজলামি করো না ।
ছেলে — ফাইজলামি করবো কেন ?
মেয়ে — সত্যিই প্রেম করছো ?
( কান্না কান্না ভাব)
ছেলে — হুম সত্যি ।
মেয়ে — এইবার
কেঁদে দিবো কিন্তু ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — ভালবাসি ।
ছেলে — কাকে ?
মেয়ে — উঁহু । তোমাকে ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — জানিনা ।
ছেলে — কিন্তু এখন তো আর কিছু
করার নেই

মেয়ে — সত্যিই ভালবাসি ।
ছেলে — এতো দিন বলো নাই কেন ?
মেয়ে — সাহস হয় নি ।
ছেলে — এখন
সাহসটা কোথা থেকে আসলো ?
মেয়ে — এখন তো তুমি অন্যের।
ছেলে — হুম ।
মেয়ে — কি হুম ..?
ছেলে — ভালবাসি ।
মেয়ে — কাকে ?
ছেলে — শুধু তোমাকে ।
মেয়ে — আর ঐ মেয়েটা ?
ছেলে — কোন মেয়েটা ?
মেয়ে — তোমার প্রেমিকা ।
ছেলে — ধুর ,, বোকা মেয়ে ।
মেয়ে — মানে ?
ছেলে — ওটা মিথ্যে ।
মেয়ে — অহেতুক কেন
মিথ্যে বললে ?
(আবেগী অশ্রু)
ছেলে — তোমার মনের
কথাটা জানার জন্য ।
মেয়ে — তুমি খুব খারাপ । খুব
খুব খুব খারাপ ।
ছেলে — তুমি খুব ভালো । খুব খুব
খুব
ভালো ।
মেয়ে — তুমি একটা পাগল ।
ছেলে — তুমি একটা পাগলি ।
মেয়ে — তুমি আমার পাগল ।
ছেলে — তুমি আমার পাগলি ।

25 দিনে ডাক্তার

একজন বিদেশি ডাক্তার বাংলাদেশে এসেছে তিনি বাংলাদেশে একটি বই দেখে হ্যাট ইস্টক(!) করেন কারণ বইটার নাম ছিল ডাক্তার মাএ 25 দিনে