Tag: নেই

লুঙ্গি নেই

ঘুম থেকে উঠে দেখি লুঙ্গি নেই ! বিছানার পাশে দেখি একটা চিঠিতে আমার বন্ধু লিখে গেছে,”দোস্ত,তোর লুঙ্গিটা নিয়ে গেলাম । আজ কলেজে লুঙ্গি ড্যান্স দিমু । কিছু মনে করিস না।” কি যুগ আইল । বন্ধুরে বিবস্ত্র কইরা লুঙ্গি নিয়া যায় লুঙ্গি ড্যান্স দিবার লাগি !

নতুন বউ জবাব নেই

বিয়ের পরদিন সকালের
নাশতায় রুটিতে কামড়
দিয়ে স্বামী বলল, ‘একি!
রুটিতে এটা কী লাগিয়েছ?’ নতুন বউ জবাব দেয়,
‘রুটি পুড়ে গেছিল তো, তাই
মাখনের বদলে স্যাভলন ক্রিম
মাখিয়ে দিলাম।
ভালো হয়নি খেতে?

বাসায় কেউ নেই

রাজধানীতে দুপুরে এক ফ্লাট বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন।এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবে না। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবে না আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-

মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি? ভিতরে আস।
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু? অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।

আখানে কোন মেয়ে নেই

ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি -তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে

কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই।চোর -বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। “ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য ? ” একজন কাচুমাচুভাবে বলল ” আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে …

আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।’