Tag: কিছু

আমার সব কিছু তোমার

একদিন এক গরিব ছেলে হঠাৎ একটি গাড়ীর মালিক হয়ে গেল। তা দেখে তার বন্ধু তো অবাক।
বন্ধুঃ– কিরে নতুন গাড়ী কোথায় পেলি?
গরিব ছেলেঃ- আর বলিস না আজকে আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে লং ড্রাইভ এ নিয়ে গিয়েছিল।
বন্ধুঃ- তো গাড়ী পেলি কিভাবে সেটা বল।
গরিব ছেলেঃ- ও গাড়ী চালাচ্ছিল হঠাৎ একটি নির্জন জায়গা পেয়ে সে গাড়ী থামিয়ে নেমে গেল এবং বললো এই নেমে এসো। আমি নামলাম তারপর সে একটার পর একটা কাপড় খুলছিল। আর আমি তাকিয়ে দেখছিলাম।
বন্ধুঃ- তারপর কি হল?
গরিব ছেলেঃ- সে যখন তার শরীরের সব খুলে ফেললো তখন বললো, ডার্লিং, আমার সব কিছু এখন তোমার।
বন্ধুঃ- তারপর কি করলি?
গরিব ছেলেঃ- তারপর আমি চিন্তা করলাম মেয়েদের কাপর নিয়ে আমি কি করব তাই গাড়ীটা নিয়ে চলে এলাম…

ফেসবুকে নতুন কিছু অপশন।

ফেসবুকে “পোক” এর মত নতুন কিছু অপশন যোগ করা হোক…

১.হুমকি অপশনঃ কাউকে হুমকি দিতে হলে তার প্রোফাইলে গিয়ে এই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
যাকে হুমকি দিবেন তার প্রোফাইলে নোটিফিকেশন যাবে,”অমুক তোমারে হুমকি দিছে”।

২.ডরাইছি অপশনঃ হুমকি পাইয়া যদি আপনি ভয় পাইয়া থাকেন তাইলে এইটার মধ্যে ক্লিক করবেন।যে হুমকি দিছে তার প্রোফাইলে নোটিফিকেশন যাবে,”আমি বুই ফাইছি”

৩.হাড্ডি ভাঙবোঃ হুমকি পাইয়া ভয় না পাইলে এই অপশন ক্লিক করুন। যে হুমকি দিছে তার ইনবক্সে মেসেজ যাবে,”হারামজাদা­ , তর হাড্ডি ভাইঙ্গা তিব্বত পাউডার এর মত গুড়া কইরা দিমু”

৪.প্রেম নিবেদনঃ কোনও মেয়েরে পছন্দ হইলে এই অপশনে ক্লিক করতে হবে।মেয়ের ইনবক্সে মেসেজ যাবে “অমুক রোমিও তোমার সহিত প্রেম করিতে চায়” (তবে সাবধান কোনও ফেইক আইডির হিজড়ারে প্রেম নিবেদন কইরা বসবেন না)

৫.থাপ্পর দিমুঃ ফেসবুকে কেউ আপনাকে বিরুক্ত করলে এই অপশনে ক্লিক করবেন , তার ইনবক্সে মেসেজ যাবে “তরে থাপ্রাইতে থাপ্রাইতে ড্রেইনের পানিতে নিয়া চুবান দিমু”

৬.আশা পূর্ণ অপশনঃ কোন ফেইক আইডির হিজড়া রে পাইলে এই অপশনে ক্লিক করা হবে।তার ওয়ালে , ইনবক্সে এক সাথে মেসেজ যাবে ,”তর আশা পূরণ হোক , তুই সত্যি সত্যি মাইয়া মানুষ হইয়া যা”

৭.ঠাডা পড়ুকঃ কেউ আপনার গার্লফ্রেন্ডরে ফেসবুকে পটাইয়া ফেললে,এই অপশনে ক্লিক করা মাত্র তার প্রোফাইলে নোটিফিকেশন যাবে “এই মাত্র আপনার প্রোফাইলে ঠাডা পড়ছে,সাবধানে থাকুন”

ওরা ওসব কিছু করছে

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।

কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।

পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’

যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’

ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’

যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’

কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’

আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।’

কিছু না ঘটে তবে

লন্ডনের হাউজ পার্কে বসে এক তরুন -তরুনী ভবিষৎতের সুখ স্বপ্ন রচনার বিভোর প্রেয়সীর হাতে জোরে চাপ দিয়ে পল বললো – আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি । এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি যাতে আমার ঘটলে তোমার কিছু অসুবিধা না হয়। সত্যিই কর সুন্দর তুমি পল …কিন্তু কিছু না ঘটে তবে আমার উপায় কিহবে ?