পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ

পরান নামে এক
থুরথুরে বুড়ো মারা গেছে,
তাকে শ্মশানে এনে পোড়ানো হচ্ছে। এদিকে, শ্মশানের পাশে এক
বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে।
বিয়ে বাড়িতে হৈ-চৈ, প্রচন্ড
জোরে সাউন্ড-বক্সে গান বাজছে। শ্মশানে বুড়োকে পোড়াতে আসা লোকজ
খুব কান্নাকাটি করছিল। হঠাৎ
সবাই চুপ হয়ে গেল! কারণ,
তারা কাঁদবে, না হাসবে,
বুঝতে পারছেনা! .
বিয়ে বাড়িতে গান বাজছে . . . .
পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ .. পরাণ
যায় জলিয়া রে…..

ধূমপানের টাকায় ফেরারি

প্রেমিকাঃ তুমি কি ধূমপান কর?
প্রেমিকঃ হ্যাঁ
প্রেমিকাঃ প্রতদিন কত প্যাকেট?
প্রেমিকঃ ৩ প্যাকেট।
প্রেমিকাঃ প্রতি প্যাকেট এর দাম কত করে?
প্রেমিকঃ ১০ ডলার।
প্রেমিকাঃ কতদিন ধরে তুমি ধূমপান করছ?
প্রেমিকঃ ১৫ বছর।
প্রেমিকাঃ তাহলে তুমি প্রতিদিন ৩০ ডলার করে মাসে ৯০০ ডলার আর প্রতি বছর ১০৮০০ ডলার ধূমপান করে নষ্ট করছ, আমি কি সঠিক?
প্রেমিকঃ সঠিক।
প্রেমিকাঃ তাহলে প্রতি বছর ১০৮০০ ডলার করে গত ১৫ বছরে তুমি ১৬২,০০০
ডলার ধূমপান করে নষ্ট করেছ, ঠিক?
প্রেমিকঃ ঠিক।
প্রেমিকাঃ তুমি কি জানো তুমি যদি এই ডলার গুলি ধূমপান না করে ব্যাংক এ জমিয়ে রাখতে তাহলে বিগত ১৫ বছরে যে ইন্টারেস্ট আসত তা দিয়ে তুমি একটি ফেরারি গাড়ি কিনতে পারতে!
প্রেমিকঃ তুমি কি ধূমপান কর?
প্রেমিকাঃ না।

প্রেমিকঃ তাহলে কোথায় তুমার ফেরারি?

আমি ক্ষুধার্থ

ছেলেঃ বাবা, আমি ক্ষুধার্থ!
বাবাঃ হ্যালো ক্ষুধার্থ! আমি তোমার বাবা।

ছেলেঃ বাবা আমি সিরিয়াস।
বাবাঃ নাহ্‌! এইমাত্র বলেছ তুমি ক্ষুধার্থ!

ছেলেঃ উফ্‌! তুমি একটা জোকার।
বাবাঃ না…আমি তোমার বাবা।

সাদা চুল কালো চুল

পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের
ওয়েটারকে ডেকে বলল, ‘তোমাদের আগের
বাবুর্চিটা মারা গেছে, তাই না?’
ওয়েটার অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে,
‘আপনি কি করে জানলেন, স্যার? খাবার
কি খারাপ হয়েছে?’
খদ্দের জবাব দেয়, ‘না…খাবার ঠিকই আছে…
তবে আগে সাদা চুল পেতাম,
ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি।

আস্তে আস্তে করিস

মেয়ের বান্ধবী ঐ মেয়ের বাসর রাতের
আগেরদিন যা বলতো এবং বলে
১৯৮০ সালঃ বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী।
১৯৯০ সালঃ ও যা করতে চায় তাই করতে দিশ, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না।
২০০০ সালঃ আস্তে আস্তে করিস , বেশি উতলা হইস না, না হইলে ব্যথা লাগতে পারে।
২০১৩ সালঃ করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে ও বুঝতে পারে যে এটাই তোর
প্রথম…