Tag: করিস

আস্তে আস্তে করিস

মেয়ের বান্ধবী ঐ মেয়ের বাসর রাতের
আগেরদিন যা বলতো এবং বলে
১৯৮০ সালঃ বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী।
১৯৯০ সালঃ ও যা করতে চায় তাই করতে দিশ, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না।
২০০০ সালঃ আস্তে আস্তে করিস , বেশি উতলা হইস না, না হইলে ব্যথা লাগতে পারে।
২০১৩ সালঃ করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে ও বুঝতে পারে যে এটাই তোর
প্রথম…

ছেলেকে বিয়ে করিস

১৯০০ সাল, মায়েরা নিজেদের মেয়েদেরকে বলতো, “আর যাই করিস মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের রাষ্ট্রের মধ্যে করিস।

১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, “আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।”

১৯৫০ সাল, মা বলতো, “মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।।।”

১৯৭৫ সাল, মা বলতো, “অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।”
আর এখন মায়েরা বলছে, “বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস।

এইভাবেই ব্যাবহার করিস

ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই। চোর-বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। ” ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? ” একজন কাচুমাচুভাবে বলল ” আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। ” সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে “কামে” লাগায়…ছি ছি ছি। সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো, শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল
– খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?
– না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই।