এক গ্রামে এক
ফেরিয়য়ালা বাস কর ত তার এক্তু সমসসা ছিল তা হল
সে মাঝে মাঝে কথায় কথায় প দিয়ে কথা বলত অনেক
দিন পর বিয়ে কর ল তার বৌ এর নাম ছিল
কাকলি কিন্তু ফেরিয়য়ালা বলত পাপলি অনেক দিন পর
ফেরিয়য়ালা এর শাশুরি মারা গেল এতে কাকলি অনেক
কাদ ছিল …. টাই ফেরিয়য়ালা বল্ল
.
.
.
.
.
.
.
পাপলি পেদ না পাদা পাদি ভাল লাগে না বলুন ত সথিক
বাক্ক তা কি?
Dec 03
পাপলি পেদ না পাদা পাদি ভাল লাগে না
Dec 02
স্ত্রীর দিকে মনোযোগ
ইতিহাসের ক্লাশ চলছে . . .
শিক্ষকঃ তুমি কি জানো, আলেকজান্ডার কে?
ছাত্রঃ না স্যার!
শিক্ষকঃ জানবে কিভাবে? যদি পড়াশুনায় মনোযোগ দিতে তাহলে ঠিকই জানতে।
ছাত্রঃ স্যার আপনি কি জানেন শামসু কে?
শিক্ষকঃ না তো!
ছাত্রঃ জানবেন কিভাবে? যদি আপনার স্ত্রীর দিকে মনোযোগ দিতেন তাহলে ঠিকই জানতেন’
Dec 02
ম্যাডাম আকবরের বিছানায়
ম্যাডাম ক্লাস নিচ্ছে ——
ম্যাডামঃ- অনেক অনেক বছর আগের কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর শাসন কালছিলো। একদিন তিনি তার বিছানায় শুয়ে ছিলেন। এমন সময় এক ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললোঃ- ম্যাডাম,এই পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার লাগছে
ম্যাডামঃ- আই পুলা, আমি আমার পড়ানোর সময় কোন ডিস্টার্ব চাই না। তাই একদম চুপ চাপ আমার পড়া কানের মইধ্যে হিলায় নাউ । নাইলে কানডা ধইরা বাইর কইরা দিমু।
বুঝছো? যত সব ফাউল পুলাপাইন
ম্যাডামঃ-তো আমরা আমাদের পড়ায় ফিরে আসি। আমি যেন কোথায় ছিলাম?
ছাত্ররা একসাথে বলে উঠলোঃ- ম্যাডাম আকবরের বিছানায় ছিলেন।
Dec 02
চশমায় উলঙ্গ দেখা যায়
আবুল চিন দেশে বেড়াতে গেছে। ওখানে গিয়ে একটা (x-ray optic) চশমা কিনছে। যে চশমা চোখে দিলে সবাইকে কাপড় ছাড়া দেখা যায়। তো চিন দেশে ওই চশমা পরে ভালো মজা মারছে। এবারে বাসায় এসে দেখে আবুলের স্ত্রী তার বন্ধুর সঙ্গে উলঙ্গ হয়ে সুয়ে আছে। আবুল তাড়াতাড়ি চশমা খুলে ফেলল। তবু দেখে একয় অবস্তা। আবুল এবারে রাগ হয়ে এক আচাড়ে চশমা ভেঙ্গে ফেলে বলল। শাল চায়না জিনিসের কোনো গেরান্টি নেই। চায়না চশমা চোখে দিয়ে আমার চোখেই চায়না হয়ে গেছে।
Nov 30
উত্তেজিত অবস্থায় দশগুণ বড় হয়ে যায়
এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক
ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেনঃ “মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়?”
মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বললোঃ “স্যার, এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না!”
তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর অন্য এক ছাত্রকে করলেন।
ছেলেটি দাঁড়িয়ে উত্তরে বললোঃ “স্যার, ঐ বিশেষ অঙ্গটি হলো চোখের মণি!”
তখন প্রফেসর ঐ মেয়েটিকে বললেনঃ “এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী! দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা যথেষ্ট অশ্লীল!
এবং তিন নম্বর কথা হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে!!


