আমার সব কিছু তোমার

একদিন এক গরিব ছেলে হঠাৎ একটি গাড়ীর মালিক হয়ে গেল। তা দেখে তার বন্ধু তো অবাক।
বন্ধুঃ– কিরে নতুন গাড়ী কোথায় পেলি?
গরিব ছেলেঃ- আর বলিস না আজকে আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে লং ড্রাইভ এ নিয়ে গিয়েছিল।
বন্ধুঃ- তো গাড়ী পেলি কিভাবে সেটা বল।
গরিব ছেলেঃ- ও গাড়ী চালাচ্ছিল হঠাৎ একটি নির্জন জায়গা পেয়ে সে গাড়ী থামিয়ে নেমে গেল এবং বললো এই নেমে এসো। আমি নামলাম তারপর সে একটার পর একটা কাপড় খুলছিল। আর আমি তাকিয়ে দেখছিলাম।
বন্ধুঃ- তারপর কি হল?
গরিব ছেলেঃ- সে যখন তার শরীরের সব খুলে ফেললো তখন বললো, ডার্লিং, আমার সব কিছু এখন তোমার।
বন্ধুঃ- তারপর কি করলি?
গরিব ছেলেঃ- তারপর আমি চিন্তা করলাম মেয়েদের কাপর নিয়ে আমি কি করব তাই গাড়ীটা নিয়ে চলে এলাম…

সব লিমিট ক্রস

না পরলে মিস করবেন :::
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে। বাবা : কোথায় ছিলি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায় ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন.
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ” জ্বী আঙ্কেল! সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ও কিছুক্ষন আগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার সাথেই আছে (!!) এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?) সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস
করলো, এবং বললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ রাতে আসতে দেরী হবে !!

চিকেন বিরিয়ানী নাকি কাচ্চি

এক চরম কিপ্টা লোক সমুদ্রে গোসল করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগলো.। সে তখন দোয়া করতে লাগলো বিধাতার কাছে, “হে বিধাতা আমি যদি বেঁচে যাই তাহলে ১০০০ জন এতিমকে ২ বেলা বিরিয়ানি খাওয়াবো “ তখনি এক বড় একটা স্রোত এসে তাকে সাগর তীরে ঠেলে দিলো! সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, “হাহ! কিসের বিরিয়ানি!!” তখন আচানক আরেকটা বড় ঢেউ এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেলো! তখন সে বলতে লাগলো. “আমি বলতে চাচ্ছি চিকেন বিরিয়ানী নাকি কাচ্চি ।

এক পায়ে নুপুর

গার্লফ্রেন্ড : জান একটা গান শুনাব শুনবে ?
বয়ফ্রেন্ড : হ্যা শুনাও ,
গার্লফ্রেন্ড : এক পায়ে নুপুর আমার.. অন্য পা খালি . . . . . .
বয়ফ্রেন্ড : হা হা হা ,
গার্লফ্রেন্ড : হাসলে কেন ?
বয়ফ্রেন্ড : যতই চালাকি কর না কেন আমি কিন্তু আর নুপুর কিনে দিতে পারব না ।

ঘরে যুবতী মেয়ে

এক পথিক রাত কাটানোর জন্য জায়গা খুঁজছে। এক বাড়িতে গিয়ে বলল, ‘একটু থাকার জায়গা হবে কি?’ না, আমার ঘরে যুবতী মেয়ে আছে। পথিক এগিয়ে আরেকটি বাড়িতে গেল।
তোমার ঘরে কি একটু থাকার জায়গা হবে? না না, আমার ঘরে সেয়ানা মেয়ে আছে। এভাবে আরো কয়েক বাড়িতে গিয়ে থাকার জায়গা চেয়ে সবার কাছ থেকে একই উত্তর পেয়ে খুব হতাশ হয়ে সবশেষ বাড়িটাতে গিয়ে বলল, তোমার ঘরে কি যুবতী বা সেয়ানা মেয়ে আছে? কেন? তা দিয়ে আপনার দরকার কী? না মানে, রাতটা একটু কাটাতে চাই তবে রে…. দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা!