এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর
জন্য
পাশের বাসায় গেছে কাপড়
ইস্তরী (Iron) আনতে,
তো গৃহকর্তা দরজা খুললে
লোক বলছেঃ আপনার স্ত্রী আছে ?
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয় ?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু
ডলা দিতাম আর কি………।
Tag: bangla jokes
May 31
ডলা দিতাম
May 31
চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো
স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ।
রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট । এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল ” কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও।” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।
পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট।
খুলে দেখল লেখা আছে ” চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”
May 30
ঘুম সমস্যা
এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।
ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।
ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমালেন।
ভদ্রলোকের সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌছে গেলেন। তিনি মনে মনে অনেক খুশি। তিনি ভাবলেন বসের সাথে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। তাই চলে গেলেন বসের রুমে। গিয়ে বললেন,
বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?
বস বললেন, আজ না হয় ঠিক টাইমে এসেছেন কিন্তু গতকাল ছিলেন কোথায়?
May 30
স্যার আছেন
ছাত্র (ফোনে): hell0, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: না। উনি গতরাতে মারা গেছেন।
২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hell0, ভ?
স্যারের স্ত্রী: উনি গতরাতে মারা গেছেন।
২ মিনিট পর আবার
সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hell0, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: হারামজাদা তোকে আর কতোবার বলব যে তিনি মারা গেছেন??
ছাত্র: আবার বলেন। শুনতে ভাল লাগে..
May 30
তিন পিঁপড়া এক হাতি
একবার গভীর বনে তিন
পিঁপড়া বসে আড্ডা দিচ্ছিল ।এই
সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হাতি হেঁটেযা
প্রথম পিঁপড়াঃ চল,
শালারে মেরে গুম করে ফেলি!
দ্বিতীয়
পিঁপড়াঃ আরে থাক,
মেরে ফেলার দরকার নেই ! এর
চেয়ে চল মেরে হাত
পা ভেঙ্গে দেই !
.
তৃতীয় পিঁপড়াঃ আরে থাক থাক !
মাফ কইরা দে ! আমরা তিনজন, আর
বেচারা একলা !