Tag: bangla jokes

নিশ্চিত হোন

দুই বন্ধু বন্দুক হাতে বনে গেলো শিকার করতে। হঠাৎ করে একটি গাছ ভেঙ্গে এক বন্ধুর উপরে পড়ল। অপর বন্ধু কি করবে বুঝতে না পেরে হাসপাতালে ফোন দিল। ডাক্তারকে বললো, আমার বন্ধু মনে হয় মারা গেছে এখন আমি কি করতে পারি?

ডাক্তার রোগীর অবস্থা বুঝবার চেষ্টা করলেন এবং বললেনঃ আপনি শান্ত হোন। আপনি আগে নিশ্চিত হোন যে সে মারা গেছে কিনা?

বন্ধুটি কিছুক্ষণ চিন্তা করল এবং কি করবে বুঝতে না পেরে হঠাৎ তার বন্দুক দিয়ে বন্ধুকে একটি গুলি করল এবং ডাক্তারকে বলল, এবার আমি নিশ্চিত সে মৃত, এখন বলুন কি করতে হবে?

কে পাবে সন্তান

এক দম্পতি সিন্ধান্ত নিলো তারা ডিবোর্স নিবেন কিন্তু তাদের একমাত্র সন্তান কে পাবে সেটা ফয়সলা করতে আদালতে গেল।
বিচারক, প্রথমে স্ত্রীকে বললেন, তিনি কেন ছেলেকে পেতে চান? স্ত্রী বললেন, “আমি ১০ মাস ধরে আমার সন্তানকে আমার গর্ভে ধারন করেছি। আমি আমার স্তন পান করিয়ে বড় করেয়েছি। আমি ছোটবেলা থেকে লালন পালন করেছি। সুতরাং সন্তানের অধিকার শুধুই আমার”

বিচারক মুগ্ধ হয়ে গেলেন এবং স্বামীকে বললেন যে তার কিছু বলার আছে কিনা?

স্বামী বললেন “আমরা যখন কোকাকোলা মেশিনে কয়েন ডুকাই তখন মেশিন থেকে কোক বেরিয়ে আসে। এখানে কার অবদান বেশী? কয়েন নাকি মেশিনের? এখন আপনিই বিচার করুন”

চেয়ার কম

এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে।
বসকে বললেন তাঁর এক বন্ধু, ‘তোমার কর্মচারীদের কী এমন জাদু করেছ যে তাঁরা এত সময়ানুবর্তী হয়ে গেল?’
বস হাসতে হাসতে বললেন, ‘জাদু না হে, আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। সবাই সময়মতো পৌঁছাতে চেষ্টা করে, যেন দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়!’

বসের কৌতুক

একদিন দুপুরে বসের মুড বেশ ভালো। সে কর্মচারীদের একের পর এক কৌতুক শোনাচ্ছিল। কর্মচারীরাও হাসছিল হো হো করে। শুধু হাসছিলেন না এক মহিলা।
বস বললেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি হাসছ না কেন?’
মহিলা: আমি কাল চাকরি ছেড়ে দিচ্ছি। আমার অত হাসাহাসি না করলেও চলবে।

চুলকানি

দুয়ারে নতুন বছর। ভাগ্যের হালচালটা জেনে নিতে হাবলু হানা দিল এক জ্যোতিষবাবার আস্তানায়। বলল, ‘বাবা, কদিন হলো ডান হাতটা খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?’
জ্যোতিষবাবা: হুম্! তোর ওপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে। আসছে বছর তোর হাতে প্রচুর টাকা আসবে।
হাবলু: বাবা, আমার বাঁ হাতের তালুও চুলকায়।
জ্যোতিষবাবা: বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
হাবলু: (খুশিতে গদগদ হয়ে) বাবা, আমার ডান পা’টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
জ্যোতিষবাবা: দূর ব্যাটা, তোর চুলকানি আছে। ডাক্তার দেখা।