মেয়ে : আমি মা হতে চলেছি,
মা : হারামজাদি, কোথায় গেছিলি বংশের মুখ কালো করার জন্য ? কার পাপ পেটে করে নিয়ে আসছস?? পড়ালেখার বয়সে কার সাথে আয়েস করে তোর বাপের মুখ উজ্জ্বল করছস??
কার সাথে মাস্তি করে এই পাপ ঘরে নিয়ে আসছস? বল তাড়াতাড়ি, নইলে সিমেন্টের সাথে দেয়ালে একেবারে প্যাকেট করে রেখে দেব!
মেয়ে(কাঁদতে কাঁদতে) : স্কুলের একটা নাটকে “মা”-এর অভিনয় করতে চলেছি আমি।
Tag: bangla jokes
Jul 09
আমি মা হতে চলেছি
Jul 09
মশা কয় প্রকার
মশা কয় প্রকার? একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন-
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার?
ছাত্রঃ মশা আট প্রকার। …
শিক্ষকঃ মশা আবার আট প্রকার হয় কিভাবে ?
ছাত্রঃ ১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশাবলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খমশা বলে।
Jul 08
বাপ কা বেটা
এক পুলিশের ছেলে পরীক্ষায় সব বিষয়ে আন্ডা পাইছে।
পুলিশ : হারামজাদা, অল সাবজেক্টে আন্ডা পাইছোস ! এখন তুই-ই বল, তোরে কি শাস্তি দিমু?
ছেলে : এই লও ৫০ টেকা, কেইসটা খতম কইরা দ্যাও !
হিঃ হিঃ হিঃ একেই বলে বাপ কা বেটা !!
Jul 08
স্বর্গের দরজায় তিনজন
স্বর্গের দরজায় তিনজন লোক দাড়িয়ে আছে। ঈশ্বরের অলৌকিক বজ্রকন্ঠ ভেসে এলো। তোমাদের মধ্য থেকে কেবল একজন ভেতরে আসতে পারবে।
১ম ব্যক্তি: আমি ধর্মপূজারী। সারা জীবন আপনার গুনগান করেছি, আপনার কথা মেনে চলেছি, স্বর্গে ঢোকার অধিকার আমার সবচেয়ে বেশী। ঈশ্বর নিশ্চুপ।
২য় ব্যক্তি: আমি সমাজ সেবক, সারা জীবন আপনার সৃষ্টির সেবা করছি, তাদের দুঃখ দুর করেছি, স্বর্গে ঢোকার অধিকার আমারই বেশী। ঈশ্বর নিশ্চুপ।
৩য় ব্যক্তি: আমি সারা জীবন একটা প্রাইভেট কম্পানীতে চাকরী……….. ‘থাম’, ঈশ্বরের ধরা গলার আর্তনাদ ভেসে এলো ‘আর একটা শব্দও বলবি না….আমারে কান্দাবি নাকি পাগলা…আয় ভেতরে আয়। তোর সারা জীবন বসের ঝাড়ি খাওয়া, প্রমোশন না হওয়া, বছর শেষে বেতন না বাড়া, অফিস পলিটিক্স সামলানো, বিনা পয়সায় ওভারটাইম, রাত
করে বাড়ি ফেরা, বাসে ঝুলে আসা যাওয়ার কষ্ট, উইকইন্ডে বাসায় কাজ করা, পরিবারকে সময় না দেওয়া, সংসার চালানোর কষ্ট…..কয়টা বলবো…সেন্টিমেন্টাল করে দিলি রে পাগলা……আয় ভেতরে।
Jul 07
বুদ্ধিজীবী কদম আলী
চীন দেশের ভূমি ব্যবসায়ীরা ভূমি বিক্রি করছে। জয়গা বিক্রি করছে স্কয়ার ফুট হিসাবে অর্থাৎ কেউ ২০০ ফুট কিনলে সে চারদিকে যেমন ২০০ ফুট পাবে, তেমনি ওপরের দিকেও ২০০ ফুট পাবে। তারপর ওপরের দুইশ ফুট পরে অন্য লোকের কাছে বিক্রি করে। চায়না বুদ্ধি আর কী! লোকেরা তার কেনা জায়গায় ঘর তোলে আর ছাদের উপর থেকে অন্য লোক ঘর করে। এভাবে চলছে।
এই কেনা থেকে বাদ গেল না বিশিষ্ট বাঙ্গালি বুদ্ধিজীবী কদম আলীও। সে জায়গা কিনল ১০০ ফুট। এরপর তার জায়গায় ৯৫ ফুট উঁচু বিল্ডিং তোলে। বাকী ৫ ফুট খালি রাখে। এতে করে অন্যরো আর কদম আলীর ঘরের উপর ঘর করতে পারে না।