Tag: রচনা

বউ এর রচনা

“বউ এর রচনা”

☞ বউ একটি গৃহপালিত প্রানী।

☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত।

☞ এরা সাধারন মানুষের মত।

☞ হাত,পা, নাক, কান সবই আছে।

☞ তবে জিনগত সূত্রে চাপা বলে একটা জিনিস পেয়েছে।

☞ পাশের বাসার ভাবীর সাথে চাপা বাজিতে এরা অতুলনীয়।

☞ আর হিন্দী সিরিয়াল এদের কাছে কেএফসি’তে মুরগী খাওয়ার চেয়েও উত্তম।

☞ হাজব্যাণ্ড সাথে ঝগড়া করে জয়লাভ না করা পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

☞ হাজব্যান্ড একটু রাত করে বাসায় ফিরলে হাড়ি,পাতিল যা কিছু আছে।

☞ সব আলোর বেগে ছুরে মারতে কোন দিধা নেই এদের।

☞ আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার আল্টিমেটাম তো আছেই।

☞ আর তাদের একটা চিরন্তন বানী হচ্ছে, তোমার সাথে বিয়ে হয়ে আমার জীবনটা শেষ।

☞ তুমি জানো আমার জন্যে কত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল।

☞ কলেজে থাকতে কত প্রেমপত্র পেয়েছি।

☞ শেষমেষ বাবা তোমার মত রাম ছাগলের কাছে বিয়ে দিল।

☞ তারপর কেঁদে কেঁদে নাকের পানি চোখের পানি এক করবে।

☞ আর নারী নির্যাতনের কেইস করার হুমকি দিবে।

==আর এরাই হল সত্যি কারের বউ==

গরীবদের রচনা

বিরাট ধনীর আদুরে কন্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে দেখল গরীবদের ওপর রচনা লিখতে হবে ।
সে লিখতে শুরু করল : এক দেশে একটি খুবই গরীব পরিবার ছিল । বাবা গরীব , মা গরীব , বাচ্চারাও গরীব । বাড়িতে ৪ জন কাজের লোক ছিল , তারাও গরীব। তাদের BMW গাড়িটাও ভাঙ্গাচোরা ছিল । বাচ্চাদের ছিল পুরনো আইফোন মোবাইল । বাড়িতে ছিল মাত্র ৪টা সেকেন্ড হ্যান্ড এসি । পুরোপরিবারটা সত্যিকা অর্থেই গরীব । আসলেই গরীব ।

আবুলের রচনা

একবার ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে আবুলের চোখ তো ছানাবড়া।
রচনা পড়ে গিয়েছেন ‘মাই ফ্রেন্ড’ আর প্রশ্নে এসেছে ‘মাই ফাদার’।
ভাবছে, কী করা যায়? হুম্, পেয়েছি।শুধু ফ্রেন্ডের জায়গায় ফাদার বসিয়ে দিলেই তো খেল খতম !
তো এই ভেবেই ‘আবুল’ ইংরেজিতে ‘মাই ফাদার’ রচনা লেখা শুরু করলেন এভাবে,…
‘আমার অনেক”ফাদার” আছে, কিন্তু আবদুল আমার খুব প্রিয় একজন “ফাদার”।
আমার প্রিয়”ফাদার” আবদুল প্রায়ই আমাদের বাসায় আসে।
আমার মাও আমার প্রিয় “ফাদার” আবদুল’কে খুবপছন্দ করেন।’
রচনার একদম শেষে লিখে দিলেন, ‘অসময়ের “ফাদার’ ই” প্রকৃত “ফাদার”।

মফিজের রচনা

শিক্ষক: এই মফিজ! বল, তুই বড় হয়ে কী হবি?
ছাত্র: স্যার, আমি বড় হয়ে দোকানে যাব। এরপর রাবার ব্যান্ড কিনব আর কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।
শিক্ষক শুনে মফিজের বাবার কাছে কমপ্লেইন দিলেন।

সব শুনে বাবা মফিজকে বললেন, ‘তুমি বলবে, আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব। বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব।’

পরদিন শিক্ষক আবার মফিজকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল, ‘আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব,

বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব। এরপর আমি দোকানে যাব, দোকানে গিয়ে আমি রাবার ব্যান্ড কিনে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’

শিক্ষক আবার কমপ্লেইন দিলেন।
এবার মফিজের বাবা মফিজকে এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার ১০ পৃষ্ঠার একটা লেখা মফিজকে মুখস্থ করতে দিলেন। বাবা তার খেলাধুলা, স্কুল সবকিছু বন্ধ করে দিলেন। তাকে একটা রুমে এক সপ্তাহ আটকে রেখে মুখস্থ করতে দিলেন।
এক সপ্তাহ পর বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল,

‘আমি বড় হয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হব। এরপর সেখান থেকেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হব। এরপর আমি সেখান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাব। বিদেশ থেকে আসার পর আমি বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করব। এরপর আমি নোবেল প্রাইজ পাব। এরপর একটা পার্টি দেব। ওখানে কেউ আমাকে শার্ট দেবে, প্যান্ট দেবে ইত্যাদি দেবে। প্যান্টে থাকবে রাবার ব্যান্ড। এরপর আমি রাবার ব্যান্ড নিয়ে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’

গরু রচনা

শিক্ষকঃ কিরে কামাল, তোর আর তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
কামালঃ স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি যে !