Tag: ধরে

জাঙ্গিয়া ধরে টানুন

এক লোক দর্জির কাছে গেল প্যান্ট বানাতে। দর্জিকে মজুরি কত তা জিজ্ঞেস করছে-
লোক : আচ্ছা, ফুল প্যান্ট
বানাতে কত মজুরি পরবে?
দর্জি : ৫০০ টাকা।
লোক : হাফ প্যান্ট?
দর্জি : ২৫০ টাকা।
লোক : আর জাঙ্গিয়া?
দর্জি : ১০০ টাকা।
লোক : ঠিক আছে তাইলে আপনি আমাকে একটা জাঙ্গিয়া বানায় দেন। খালি জাঙ্গিয়ার ঝুল টা বাড়িয়ে পায়ের টাকনু পর্যন্ত করে দিয়েন। ওরে মাইরালা আম্রে কেও
মাইরালা।

৫০০ বছর ধরে বোতলের মধ্যে

অল্পবয়সী একটি ছে
নির্জন
একটি রাস্তা দিয়ে হে
যেতে যেতে পথের
ধারে একটি খালি বোত
পরে থাকতে দেখল।
তারপর
যা করে অল্পবয়সীরা,
বোতলে মারলএক
লাথি।
‘হু হু হা হা হা’,
বিকাটাকৃতিএক
জ্বীন
বেরিয়েএসে বলল,
“আমি জ্বীন
৫০০ বছর
ধরে এই বোতলের
মধ্যে আছি, বল
তোর
কি চাই?”
ছেলেটি প্রথমে ঘাবরে গেলে
কথা শুনে তো ভীষণ
খুশী।
ভাবল,
এইতো আমারকপালখুল
এখন
তো যা চাইব, তা-ই পাব।
একটু
ভেবে ছেলেটিবলল, ”
কি চাই?
গুলশানে একটা বাড়ী চ
জ্বীন বলল,
“গুলশানে একটা বাড়ী?
হু হু
হা হা হা”। তার পরপরই
সজোরে একটি চড়
কষিয়ে দিল
ছেলেটির
গালে।
ছেলেটি তো হতবাক,
“চড়
মারলেন কেন?”
জ্বীন বলে,
“ব্যাটা গর্দভ,
গুলশানে একটা বাড়ীই
যদি করতে পারতাম,
তবে কি ৫০০ বছর
ধরে বোতলের
মধ্যে থাকতাম?

শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?

এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।

দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।

খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।

এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।

‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে।

তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’

বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা।

বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?