৫০০ বছর ধরে বোতলের মধ্যে

অল্পবয়সী একটি ছে
নির্জন
একটি রাস্তা দিয়ে হে
যেতে যেতে পথের
ধারে একটি খালি বোত
পরে থাকতে দেখল।
তারপর
যা করে অল্পবয়সীরা,
বোতলে মারলএক
লাথি।
‘হু হু হা হা হা’,
বিকাটাকৃতিএক
জ্বীন
বেরিয়েএসে বলল,
“আমি জ্বীন
৫০০ বছর
ধরে এই বোতলের
মধ্যে আছি, বল
তোর
কি চাই?”
ছেলেটি প্রথমে ঘাবরে গেলে
কথা শুনে তো ভীষণ
খুশী।
ভাবল,
এইতো আমারকপালখুল
এখন
তো যা চাইব, তা-ই পাব।
একটু
ভেবে ছেলেটিবলল, ”
কি চাই?
গুলশানে একটা বাড়ী চ
জ্বীন বলল,
“গুলশানে একটা বাড়ী?
হু হু
হা হা হা”। তার পরপরই
সজোরে একটি চড়
কষিয়ে দিল
ছেলেটির
গালে।
ছেলেটি তো হতবাক,
“চড়
মারলেন কেন?”
জ্বীন বলে,
“ব্যাটা গর্দভ,
গুলশানে একটা বাড়ীই
যদি করতে পারতাম,
তবে কি ৫০০ বছর
ধরে বোতলের
মধ্যে থাকতাম?

ফেসবুকিং করছি

স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা…কী মজা।’
সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন, ‘আজকে আসো বাসায়। এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাসার কাজের লোক!

হাতিকে পেটানো

এক
পিঁপড়ে হাসিমুখে লাফাতে লাফাতে আসছে দেখে অন্য
এক পিঁপড়ে তাকে জিজ্ঞেস করল:
‘এত খুশি যে! ব্যাপার কী?’
‘আর বোলো না! সব জন্তু মিলে এক
হাতিকে বেদম পেটাচ্ছে।
মওকা পেয়ে আমিওদুই
ঘা লাগিয়ে দিয়েছি।’
পরদিন সেই একই পিঁপড়েকে গম্ভীর
মুখে আসতে দেখে অন্য
পিঁপড়াটি জানতে চাইল:
‘কী ব্যাপার ভায়া, মুখটা গম্ভীর যে!’
‘এক হাতিকে পেটানোর
কথা বলেছিলাম কাল, মনে আছে?
তো হাতিটা মরে গেছে। হত্যার
দায় চাপানো হয়েছে আমার ওপরে।’

হাতির ইয়াবাণ

জঙ্গলে এক সিংহ
ঘুমের বিড়ি খাচ্ছিল
তখন এক বানর
এসে বলে: ভাই ,নেশা ছাইড়া দাও ,আমার
সাথে আসো
-দেখো জঙ্গল কত
সুন্দর!

সিংহ বানরের
সাথে যেতে থাকলো
সামনে হাতি ইয়াবা
নিচ্ছিল …বানর
হাতিকেও একই
কথা বলল ….
এরপর হাতিও ওদের
সাথে চলতে শুরু
করলো ….

কিছুদুর
এগিয়ে তারা দেখল,
বাঘ বাংলা মদ
খাচ্ছে ,বানর তখন
তাকেও
একই কথায় বলল
সাথে সাথে বাঘ মদের
গ্লাস নামিয়ে রেখে —
বানরকে দিল
কইষা এক থাপ্পর

হাতি বলল —
বেচারাকে মারতছ
কেন?
বাঘ বলল–
|
এই
শালা কালকেও
গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩
ঘন্টা
ঘুরাইছিল !!

শাশুড়ি মৃত্যুতে জামাইয়ের মার্সিডিজ

শাশুড়ি একবার ঠিক করলো, তার দুই জামাই এর কে তাকে বেশি ভালোবাসে সেটা পরীক্ষা করবে। ১ম দিন সে ১ম জামাই এর সামনে নদীতে লাফ দিলো,
আর ডুবে যেতে লাগলো, দেখতে জামাই তাকে বাঁচায় কিনা

জামাই নদীতে লাফ দিয়ে তাকে বাঁচালো। শাশুড়ি তাকে খুশি হয়ে বাইক গিফট করলো।

পরের দিন সে ২য় জামাই এর
সামনে নদীতে লাফ দিলো, একই
পরীক্ষা করার জন্য।

কিন্তু এই জামাই তাকে দেখতে পারতো না, তাই সে বাঁচালো না। শাশুড়ি মারা গেলো।

কিন্তু পরের দিন দেখা গেলো ২য়
জামাই মার্সিডিজ নিয়ে ঘুরছে।

১ম জামাই অবাক হয়ে জিজ্ঞেস
করলোঃ এটা কোথায় পেলে?

২য় জামাই হেসে জবাব দিলো,
.
“আমার শ্বশুর খুশি হয়ে এটা গিফট করেছে!”