আত্বহত্যা

মধ্যেরাতে মই ও হ্যারিকানের হাতে গ্রামের পথে একজন চৌকিদার এত রাত্রে এভাবে কোথায় যাচ্ছেন?

পথিকঃ জীবনের গেন্নাধরে গেছে তাই গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যাচ্ছি।

চৌকিদারঃ সে কি ? তবে হ্যারিকেন কেন?

পথিকঃ বাব্বা যা সাপের উপদ্রব

চৌকিদারঃ আর মইটা

পথিকঃ গাছে উঠে দড়ি খাটানোর জন্য গাছে যে একদম চড়তে পারিনা মশাই । শেষে গিয়ে পড়ে গিয়ে পা ভাংবো।

 

স্ত্রীর নামে বীমা

এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?

আমি এই নিয়ে নবম বার

কটা কোম্পানী তাদের কারখানা অগ্নি- বীমা করাবে ঠিক করল । পরদিন কোম্পানীর ম্যানেজারের ঘরে বারবার বীমা দালালরা দেখা করবার জন্য আসতে লাগল । কোম্পানী ম্যানেজারে ব্যস্ত ছিল্রন তিনি আটজন দালালকে বললেন আমার সময় নেই পরে দেখা হবে । পরে ম্যানেজার বললেন উ আপনাকে নিয়ে এই নয়জন এর আগে আটজনকে না দেখে বিদায় দিয়েছে
দালাল এক গাল হেসে বললেন । আমি এই নিয়ে নবম বার এসেছি।

কিছু না ঘটে তবে

লন্ডনের হাউজ পার্কে বসে এক তরুন -তরুনী ভবিষৎতের সুখ স্বপ্ন রচনার বিভোর প্রেয়সীর হাতে জোরে চাপ দিয়ে পল বললো – আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি । এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি যাতে আমার ঘটলে তোমার কিছু অসুবিধা না হয়। সত্যিই কর সুন্দর তুমি পল …কিন্তু কিছু না ঘটে তবে আমার উপায় কিহবে ?

বীমার

দুইজন বীমার দালাল এক মক্কেলের কিছুতেই ঘায়েল করতে পারছে না । কোনো কোম্পানীর প্রতি সেই মক্কেলের আস্থা নেই দেখে এক দালাল তার কোম্পানী কত ভাল তার নমুনা স্বরুপ বলেন – এই দেখুন ন আসে দিন এক ভদ্রলোকের পঞ্চাশ হাজার টাকার এক পলিসি করার তিন দিন মারা গেলেন । মরার তিনদিনের মধ্যে আমর কোম্পানীর তার পরিবারকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে দিয়েছেন।

দ্বিতীয় বীমার জানাল যে তার কোম্পানী এর চেয়েও ভাল । তার প্রমান মাত্র কয়েকদিনে আগে একভদ্রলোক তাদের অফিসে একপঞ্চাশ হাজার টাকার পলিসি করে বিল্ডিং এর দশ তলার ছাঁদ থেকে লাফিয়ে পড়ে কোম্পানী এর দ্রুত কাজ করে যে লোকটা চার তলার কাছাকাছি আসতেই চেক রেডি করে জানালো দিয়ে তার হাতে দেয়া হয়।