Category: পাঁচমিশালী

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি। মাথার ওপর গনগনে সূর্য। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে গোপাল এক গাছের নিচে বিশ্রাম নিতে বসল। বেশি গরম লাগায় ফতুয়াটা খুলে পাশে রেখে একটু আয়েশ করে বসল। বসে বিশ্রাম নিতে নিতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়ল, নিজেই জানে না।ঘুম যখন ভাঙল গোপাল দেখে, তার ফতুয়াটা চুরি হয়ে গেছে। হায় হায়! এখন কী হবে! খালি গায়ে তো আর শ্বশুরবাড়ি ওঠা যায় না। কী আর করা। সে হাঁটতে হাঁটতে মনে মনে বলতে লাগল, ‘হে ভগবান, রাস্তায় অন্তত ১০টি মুদ্রা যেন কুড়িয়ে পাই, তাহলে পাঁচ মুদ্রায় আমার জন্য একটা ভালো ফতুয়া কিনতে পারি। আর তোমার জন্য পাঁচটি মুদ্রা মন্দিরে দান করতে পারি…।’ আর কী আশ্চর্য! ভাবতে ভাবতেই দেখে, রাস্তার ধারে কয়েকটি মুদ্রা পড়ে আছে। খুশি হয়ে উঠল গোপাল, গুনে দেখে পাঁচটি মুদ্রা! গোপাল স্বগত বলে উঠল, ‘হে ভগবান, আমাকে তোমার বিশ্বাস হলো না, নিজের ভাগটা আগেই রেখে দিলে?

মেয়েদের ভবিষ্যৎ

২০৫০ সালে এমন হলে অবাক
হওয়ার কিছু নেই!
৪-৫টা মেয়ে একসাথে রাস্তার
পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছে
এমন সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হ্যান্ডসাম
ছেলে হেঁটে যাচ্ছে.
১ম মেয়ে : ঐ দেখ yaar, একটা আইটেম যাচ্ছে!
২য় মেয়ে : কি মাল রে yaar!
৩য় মেয়ে : ঐ আইটেম এদিকে আয়!
ছেলে লজ্জা লজ্জা ভাব
নিয়ে তাদের সামনে আসবে.
৪র্থ মেয়ে : এই মোরগ তোর মোবাইল নাম্বারটা দে!!
ছেলে : আপনাদের ঘরে কি বাপ
ভাই নাই?
৫ম মেয়ে : বাপ ভাই আছে,
কিন্তু তুই তো নাই রে চিকনা!

জিনিয়াস পোলা

পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে বাড়ি ফিরেছে।
পল্টুর বাবাঃ রেজাল্ট কি পল্টু?
পল্টুঃ বাবা, আমার এক ফ্রেন্ড A পাইছে, ওর বাবা ওরে America-তে ঘুরতে নিয়া যাইবো!
বাবাঃ বুঝলাম, তোর রেজাল্ট কি?
পল্টুঃ আমার আরেক ফ্রেন্ড B পাইছে, ওর বাবা ওরে Brazil-এ ঘুরতে নিয়া যাইবো!
বাবাঃ বুঝলাম, এইবার তোরটা বল।
পল্টুঃ আমার আরেক বন্ধু C পাইছে বাবা। ওর বাবা ওরে Canada-তে ঘুরতে নিয়া যাইবো!
বাবাঃ হারামজাদা! থাপ্পড় খাবি এইবার, নিজের রেজাল্টের খবর নাই
পল্টুঃ বাবা, আমারে তোমার France-এ ঘুরতে নিয়া যাইতে হইবো!!!
হিঃ হিঃ হিঃ জিনিয়াস।

একটু বেশিই এডভান্স

শহরে কার্ফু জারি করা হল, সন্ধ্যা৬
টার পর
কাউকে বাইরে দেখা গেলে তাকে গুলিকরা
৬ টা বাজতে ১৫ মিনিট বাকি, সবাই
বাসার দিকে দৌড়াচ্ছে। এর মধ্যে এক
আর্মি একজন
কে গুলি করে মেরে ফেলল।
আরেক আর্মি বললঃ এখনও তো ৬
টা বাজে নাই, তাকে মারলি কেন?

সে উওর দিলঃ এই শালা রে আমি চিনি,
এর বাসা অনেক দূর। ৬ টার
মধ্যে শালায় বাসায়
যাইতে পারবে না।

বিল গেটসের মেয়ের জামাই

রফিক সাহেব ঠিক করলেন, ছেলের বিয়ে দেবেন।
ছেলেকে গিয়ে বললেন, শোন, আমি ঠিক করেছিতোর
বিয়ে দেব। পাত্রীও ঠিক।
ছেলে: কিন্তু বাবা আমি তো নিজের
পছন্দে বিয়ে করতে চাই!
রফিক সাহেব: পাত্রী বিল গেটসের মেয়ে।
ছেলে: তাহলে বাবা আমি রাজি!
এরপর রফিক সাহেব গেলেন বিল গেটসের কাছে।
বললেন, আপনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের
বিয়ে দিতে চাই।
বিল গেটস: কিন্তু আপনার ছেলে করে কী?
রফিক সাহেব: সে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
বিল গেটস: ও! তাহলে আমি রাজি।
সব শেষে রফিক সাহেব গেলেন বিশ্বব্যাংকের
প্রেসিডেন্টের কাছে। বললেন, আমার
ছেলেকে আপনার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ
দিতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট: কিন্তু আপনার ছেলের কি সেই
যোগ্যতা আছে? তা ছাড়া আমার একজন ভাইস
প্রেসিডেন্ট আছে। আমি তো তাকে সরিয়ে আপনার
ছেলেকে নিতে পারি না।
রফিক সাহেব: কিন্তু সে যদি বিল গেটসের মেয়ের
জামাই হয়?
প্রেসিডেন্ট: তাহলে আমি রাজি।