পাত্রী : ছেলে দেখতে কেমন?
ঘটক : পাত্র দেখতে একেবারে বলিউডের সিনেমার হিরোর মত।
পাত্রী খুশিতে লাফিয়ে উঠে বলল : ওয়াও. .সত্যি ??
কোন সিনেমার হিরোর মত?
.
ঘটক : Paa
Category: পাঁচমিশালী
Jul 04
পাত্র সিনেমার হিরো
Jul 03
পুলিশ স্টেশন
এক দুষ্ট ছেলে থানায় ফোন করেছে।
– এইটা কি পুলিশ স্টেশন?
– হ্যাঁ।
– আপনি কি পুলিশ?
– হ্যাঁ।
আপনার থানায় বাথরুম আছে?
– হ্যাঁ।
– আপনার বাথরুমে কমোড আছে?
– হ্যাঁ, আছে।
তাহলে কমোডের মধ্যে মাথা ঢুকাইয়া বইসা থাকেন।
এই বলে ছেলেটি ফোন কেটে দিল।
কিছুক্ষণ পর পুলিশ নাম্বার বের করে কলব্যাক করল।
ছেলেটির বাবা ফোন ধরল।
পুলিশ অভিযোগ করল, “আপনার ছেলে আমাকে কমোডে মাথা ঢুকিয়ে বসে থাকত।
– কতক্ষণ আগে বলেছে?
– এই ধরেন ১০ মিনিট।
– তাহলে এখন মাথা বের করে ফেলেন।
Jul 02
এক প্যাকেট গোল্ডলিফ দেন
ছেলে দোকানদারকে বলল,এক প্যাকেট বিড়ি দেন তো!”
দোকানদার (অবাক হয়ে): “কি!! এই বয়সেই তুই বিড়ি খাওয়া শুরু করে দিলি ।
ছেলেঃ আরে না রে ভাই, বিড়ি তো আমার ছোট ভাইয়ের জন্য… আমাকে এক প্যাকেট গোল্ডলিফ দেন ।
Jul 01
সুটকেস
ছেলে মাতাল হয়ে ঘরে ঢুকেছে। বাপের ডর নাই এমন ছেলে খুব কমই দেখা যায়। বাপকে এড়ানোর জন্য চুপিচুপি বাসায় ঢুকে ল্যাপটপ নিয়া বসেছে। বুঝা যাচ্ছে, অনেক ব্যস্ত মানুষ!
বাবা: তুমি কি মদ খেয়েছ??
ছেলে: আরে না। তুমি কী যে বলো না বাবা!
বাবা: তাইলে তুমি আমার সুটকেস নিয়া কী করতাছো?!
Jun 29
আমি সারেন্ডার করলাম
একবার এক লোক একটা উড়ন্ত হাঁস শিকার করল। গুলি খেয়ে হাঁসটি একটা ক্ষেতের উপর পড়ল। লোকটি বেড়া টপকে ক্ষেতে ঢুকতে গেলে বৃদ্ধ মালিক তাকে আটকালেন। “আমার জমিতে ঢোকা যাবে না। আমার জমিতে কিছু পড়লে সেটা আমার।” বললেন তিনি। লোকটি বলল, “আমি এ দেশের সবচেয়ে বড় উকিল। আমি তোমার বিরুদ্ধে মামলা করব।
তারপর দেখবে হাঁস আমার নাকি তোমার। ক্ষেতের মালিক মনে মনে উকিলের উপর চটে গেলেন। তিনি বললেন, “আমাদের এদিকে ঝগড়া মীমাংসা করার ধরণ একটু ভিন্ন। আমরা ঝগড়া মীমাংসা করি তিন লাত্থি পদ্ধতিতে। উকিল বলল, “তিন লাত্থি পদ্ধতি কি?” ক্ষেতের মালিক বললেন, “প্রথমে আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। তারপর তুমি আমাকে তিন লাথি দেবে। আবার আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। এভাবে চলতেই থাকবে যতক্ষণ না কেউ সারেন্ডার করে।” উকিল দেখল এখন মামলা টামলা করলে অনেক সময় নষ্ট হবে, হাঁস হয়তো পাওয়া যাবে না, পাওয়া গেলেও হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া এই বৃদ্ধকে সে অচিরেই হারাতে পারবে। তাই সে এই পদ্ধতিতে মীমাংসা করতে রাজি হয়ে গেল। বৃদ্ধ প্রথম লাথিটা মারলেন তার হাঁটুতে, উকিল চিৎকার করে মাটিতে পড়ে গেল। দ্বিতীয় লাথিটা ধেয়ে এল তার নাক বরাবর, উকিল রক্তাক্ত মুখে মাটিতে শুয়ে পড়ল। তৃতীয় লাথি আঘাত করল উকিলের বুকে,উকিল ব্যথায় ককিয়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে গেল। না, অজ্ঞান হলে তো চলবে না। উকিল তার সমস্ত শক্তি একত্র করে উঠে দাঁড়াল। বৃদ্ধকে প্রথম লাথিটা মারার ঠিক আগ মুহূর্তে বৃদ্ধ বলল, “আমি সারেন্ডার করলাম। তোমার হাঁস তুমি নিয়ে যাও।