Category: পাঁচমিশালী

দৌড়বিদ

দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে রুস্তম। বন্ধুদের নিয়ে রেস্তোরাঁয় খেতে গেল সে। এদিকে রেস্তোরাঁর দারোয়ান তাঁদের প্রবেশপথে আটকে দিল। বলল, ‘দুঃখিত স্যার, আপনি হাফপ্যান্ট পরে এসেছেন। হাফপ্যান্ট পরে আমাদের রেস্তোরাঁয় প্রবেশ নিষেধ।’
রুস্তম: ব্যাটা বুদ্ধু, কত বড় সাহস! আমাকে আটকে দিস! তুই জানিস আমি কে? আমি বিখ্যাত দৌড়বিদ রুস্তম।
দারোয়ান: তাহলে তো ভালোই হলো। এক দৌড়ে বাসা থেকে ফুলপ্যান্টটা পরে আসুন!

প্লেন থামিয়ে ধাক্কা

একজন বাস ড্রাইভার আর এক পাইলট বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছিল—
বাস ড্রাইভার: আমি মাঝে মাঝে আমার যাত্রীদের খাটিয়ে নিতে পারি। কিন্তু তুই পারিস না।
পাইলট: কী রকম?
বাস ড্রাইভার: তুই কি মাঝপথে প্লেন থামিয়ে বলতে পারবি, ‘ভাইয়েরা, একটু নামেন, ধাক্কা দিতে হবে?’

অসাধারণ বুদ্ধি

সান্টু আর মন্টু গাড়ি করে যাচ্ছিল। চালকের আসনে ছিল মন্টু।
সান্টু: কিরে, এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছিস কেন?
মন্টু: দোস্ত, গাড়ির ব্রেক ফেইল হয়ে গেছে!
সান্টু: আরে গাধা, তাহলে গতি বাড়াচ্ছিস কেন? গতি কমা!
মন্টু: না, না! যে করেই হোক, অ্যাকসিডেন্ট হওয়ার আগে আগে বাড়ি পৌঁছতে হবে!

কার্বুরেটরে সমস্যা

এক লোকের গাড়ি রাস্তায় নষ্ট হয়ে গেছে । লোকটা অনেক চেষ্টা করেও সমস্যা ধরতে পারলো না । হঠাৎ কে যেন বললো–“মনে হচ্ছে কার্বুরেটরে সমস্যা লোকটা তাকিয়ে দেখে দেওয়ালের উপর বসা এক বিড়াল কথাটা বলেছে । বিড়ালকে মানুষের ভাষায় কথা বলার মতো ভূতুড়ে ব্যাপার দেখে লোকটা আতঙ্কে ঠান্ডা হয়ে গেল । সে দৌড় দিলো পালানোর জন্য । একজন পথচারীর সাথে ধাক্কা লাগলো মাঝপথে । গাড়ির মালিক ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বললো–“একটা বিড়াল বলেছে আমার গাড়ির কার্বুরেটরে সমস্যা !” পথচারীর–“বিড়াল গাড়ির কিছু বোঝে নাকি? আপনি বরং মেকানিক দেখান ।

দুই চাপাবাজ

এন্টারটিকা  নিয়ে চাপাবাজি করছে দুই চাপাবাজ অনিক আর মেহেদী-

অনিকঃ আমরা একবার এন্টারটিকায় এমন ঠান্ডার মধ্যে পড়েছিলাম যে মোমের শিখাটা পর্যন্ত জমে গেল ফলে ফুঁ দিয়েও মোম নিভাতে পারছিলাম না।

মেহেদীঃ আরে এ আর এমন কী ঠান্ডা? আমরা রাতে যে কথাবার্তা  বলতাম সব জমে যেত পরের দিন আগুনে গলিয়ে সব কথাবার্তা শুনে নিতাম।