Category: পাঁচমিশালী

এক পাড়া ১০টাকা

বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি। বাবাঃ তবু মারলো? চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যা চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো, তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি ?? তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো। আমি তার ভদ্রতায় খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম। হারামজাদা টাকার লোভে আবার আমার
পায়ে পাড়া মারলো।

চালাক হইবেন তো মরবেন

মন্টু তার ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে। এক লোক দেখে জিজ্ঞেস করলো……
লোক:” কি ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি?
মন্টু:” না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া গেছে।
হুম হেসোনা জোক এখনো বাকি আছে।
লোক:” কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢুকে
মন্টু:” কিভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছ !!!

মফিজ যখন বাচ্চার বাবা

এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব, আপনার সাথে আমার একটু দেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহ মাই গড, কি বলছেন??? আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।
আচ্ছা আপনি কি মাধবী?
মহিলাঃ– না !
মফিজঃ– চৈতী ?
মহিলাঃ– না না !
মফিজঃ– ইভা ?
মহিলাঃ– না না না !
মফিজঃ- মিলা ?
মহিলাঃ– না না না না !
মফিজঃ– তাহলে প্রভা ?
মহিলাঃ– না….না….. না… না…না….আহ.. .
“স্যার, আমি আপনার ছেলের স্কুলের শিক্ষিকা!!

তিন বন্ধু

তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে.
হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল.
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল ,আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব.
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও.
পরী : দিলাম.
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও.
পরী : দিলাম.
বন্ধু ৩ : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!
মোরালঃ বন্ধু হয়ই হারামী ।

বল্টুর মাছ কি না

বল্টু বাজারে গেছে মাছ কিনতে।

বিক্রেতাঃ “এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে”।

বল্টুঃ এই নিন টাকা।

বিক্রেতাঃ (টাকাটা নিয়ে) এঁকি, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন ??

বল্টুঃ টাকা’টা একটু কম দিলাম, আপনার গুনতে সুবিধা হবে।