Category: ছাত্র-শিক্ষক

গান্ধীজী’র চুল

বল্টুঃ ম্যাম! গান্ধীজী’র মাথায় চুল ছিলনা কেন??
ম্যামঃ কারণ উনি সবসময় সত্যি কথা বলতেন, মিথ্যা বলতেন না!
বল্টুঃ ও!তাইতো বলি…মেয়েদের মাথায় এতো চুল কেন!

সন্ধি কাকে বলে

শিক্ষকঃ বল্টু, বল সন্ধি কাকে বলে???
বল্টুঃ স্যার, প্রথমটুকু পারি না, শেষেরটুকু পারি।
শিক্ষকঃ মনে মনে বলছেন (বল্টুর মতন খারাপ ছাত্র সন্ধি শেষের টুকু পারলেও ভাল) তাই তিনি বললেন বল শেষেরটুকুই বল।

বল্টুঃ স্যার, শেষেরটুকু হল..তাকে সন্ধি বলে ।

মশা কয় প্রকার

মশা কয় প্রকার? একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন-
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার?
ছাত্রঃ মশা আট প্রকার। …
শিক্ষকঃ মশা আবার আট প্রকার হয় কিভাবে ?
ছাত্রঃ ১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশাবলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খমশা বলে।

লে পাগলা

পরীক্ষার হলে একজন শিক্ষক তার ছাত্রদের মনের আনন্দে দেখাদেখি করার জন্য সুযোগ দিয়ে পরীক্ষার শেষে সবাইকে বলে দিলো, “খবরদার আমি যে তোদের দেখাদেখি করতে দিয়েছি তা বাইরে কাউকে বলবি না ।
জবাবে এক ছাত্র বললো, স্যার আপনি কোন চিন্তাই কইরেন না, বাহির হইয়া সবাইরে কমু যে…..স্যার শালা বহুত হারামি আছিলো।
ঘাড়টাওঘুরাইতে দেয় নাই। নইলে পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পাইতাম।

ইভটিজিং

স্যার : ইভটিজিং ও লাভ এর মাঝে পার্থক্য কি?
ছাত্র : মেয়েরা রাজি থাকলে লাভ, আর না থাকলে ইভটিজিং।
স্যার : তুমি কি ইভটিজিং কর?
ছাত্র : না, আপনার মেয়ে তো রাজিই !