হাসুন প্রান ভরে!

Most commented posts

  1. শরীরের বর্ণনা — 116 comments
  2. প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
  3. আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
  4. দুধ খাই না — 54 comments
  5. এক বউ দুই স্বামী — 42 comments

Author's posts

বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট

১ম বন্ধুঃ জানিস আমাদের বাড়ির সবাই বাথরুমে গান গায় ।
২য় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
১ম বন্ধুঃ চাকর-বাকর পর্যন্ত।
২য় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই গানের ভক্ত ।
১ম বন্ধুঃ দুর, তা নয় , আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো…

পুরুষ মানুষের আয়ু

আল্লাহ তায়ালা গাধাকে সৃষ্টি করার পর বলেন, “তুমি সারাদিন বোঝা বইবে, খাঁটবে। আর তোমার আয়ু হবে ৫০ বছর। তুমি কি রাজি?”
গাধা বলে, “আমি সারাদিন খাঁটতে রাজি কিন্তু এতো আয়ু আমি চাইনা, আয়ু কমিয়ে ২০ বছর করলে ভালো হয়।”
আল্লাহ গাধার আয়ু ৩০ বছর কমিয়ে ২০ বছর করলেন

আল্লাহ তায়ালা এবার কুকুরকে সৃষ্টি করে বললেন, “তুমি সারাদিন মানুষের সাথে থাকবে আর মানুষের উচ্ছিষ্ট্যগুলো খাবে। তোমার আয়ু হবে ৩০ বছর। তুমি কি রাজি?”
কুকুর বলল, “এতো আয়ু আমি নিতে পারবো না, আমাকে আয়ু কমিয়ে ১৫ বছর করলে ভালো হয়।”
আল্লাহ কুকুরের আয়ু কমিয়ে দিলেন ১৫ বছর।

এবার আল্লাহ বানরকে সৃষ্টি করার পর বলেন, “তুমি সারাদিন গাছের এ’ডাল থেকে ও’ডালে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়াবে আর মানুষকে আনন্দ দেবে। তোমার আয়ু হবে ২০ বছর। তুমি কি রাজি?”
বানর বলল, “আমার আয়ু কমিয়ে ১০ বছর করে দিলে ভালো হয়।”
আল্লাহ তায়ালা বানরের আয়ু ১০ বছর কমিয়ে দিলেন।

এবার পালা পুরুষ মানুষের। আল্লাহ তায়ালা পুরুষ মানুষকে সৃষ্টি করে বলেন, “তুমিই হলো সৃষ্টির সেরা জীব। এবং তোমার আয়ু দেয়া হলো ২০ বছর। তুমি কি রাজি?”
পুরুষ মানুষ বলে, “হে সৃষ্টিকর্তা! আমার জন্য ২০ বছর খুব কম হয়ে যায়। আমাকে সেই সব আয়ু দেয়া হোক যা অন্য প্রাণীরা চায় নাই।”
আল্লাহ তায়ালা তার কথায় রাজি হলেন এবং তাকে তার ২০ বছরের সাথে গাধার কমিয়ে দেয়া ৩০ বছর, কুকুরের কমিয়ে দেয়া ১৫ বছর এবং বানেরর ১০ বছর দিয়ে দেয়া হলো। তাতে পুরুষ মানুষটির মোট আয়ু দাড়ালো ৭৫ বছর।

আর তারপর থেকেই পুরুষ মানুষ জন্মের প্রথম ২০ বছর কোনমতে ভালোভাবে কাটায়, পরের ৩০ বছর সংসারের বোঝা বয় এবং গাধার মত খাঁটে, তারপরের মাঝের ১৫ বছর এটা-সেটা খায়, অন্যের মর্জিতে চলে আর একদম শেষের ১০ বছর যখন বৃদ্ধ হয়ে যায়, তখন সে তার এছেলের বাড়ি, ও’মেয়ের বাড়ি ঘুড়ে ঘুড়ে কাঁটায় আর তার নাতি-নাতনিদের আনন্দ দেবার চেষ্টা করে।

হতভাগা ডাক্তার

১ম জন : আপনার ভাগ্য ভালো যে, অ্যাকসিডেন্টটা একজন ডাক্তারের চেম্বারের সামনেই হয়েছে। চিকিৎসা তাড়াতাড়িই পাবেন, কিন্তু ডাক্তার সাহেবকে দেখছি না যে?
২য় জন : কী করে দেখবেন। এই চেম্বারের হতভাগা ডাক্তার তো আমিই।

সহজ অপারেশন

এক রোগী অপারেশন থিয়েটার থেকে ছুটে পালাচ্ছেন । তাকে এভাবে ছুটতে দেখে এক ডাক্তার তার পথ আগলে দাঁড়ালেন।
ডাক্তার : ব্যপার কী, আপনি এভাবে পালাচ্ছেন কেন?
রোগী : সাধে কী আর পালাচ্ছি?
ডাক্তার : ঘটনাটা খুলেই বলুন না।
রোগী : নার্স বলছেন, খুব সহজ অপারেশন, ভয়ের কোনো কারণ নেই।
ডাক্তার : নার্স তো ঠিকই বলেছেন।
রোগী : তিনি কথাটি আমাকে বলেননি, বলেছেন যিনি অপারেশন করবেন, সেই ডাক্তারকে।

সন্তানের বাবা বয়ফ্রেন্ড

মহিলা ডাক্তার তার রোগিনীকে বললেন, তুমি মা হতে যাচ্ছ। কিন্তু তুমি বলছ যে তুমি এখনও বিয়ে করোনি। তাহলে এই সন্তানের বাবা, তোমার বয়ফ্রেন্ড কে বিয়ে করে লোক লজ্জা থেকে নিজেকে বাচাও।
রোগিনীর জবাব, আমি বললেই আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে, কিন্তু কোন বয়ফ্রেন্ড যে এই সন্তানের বাবা তা ঠিক বুঝতে পারছি না।