হাসুন প্রান ভরে!
Most commented posts
- শরীরের বর্ণনা — 116 comments
- প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
- আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
- দুধ খাই না — 54 comments
- এক বউ দুই স্বামী — 42 comments
Jul 30
দোকানে গেল দুই বন্ধু। কিছুক্ষণ পর দোকান থেকে বের হয়ে একজন আরেকজনকে বলল– “দেখ আমি দোকান থেকে তিনটা চকোলেট বার মেরে দিয়েছি! আমিই পৃথিবীর সবচেয়ে ধূর্ত ব্যক্তি!”
অন্যজন বলল–“আমার চালাকি দেখবি?”
–“হ্যাঁ।”
–“চল তাহলে।”
তারা আবার দোকানে ফিরে গেল। দোকানদারকে অন্য বন্ধুটা বলল– “ম্যাজিক দেখবে ভাই???”
দোকানদার বললো–“হ্যাঁ ।”
তখন বন্ধুটা পরপর তিনটা চকোলেট বার চেয়ে নিয়ে খেয়ে ফেলল।
দোকানদার বলল–“ম্যাজিক কই?”
–“আমার বন্ধুর পকেটে হাত দাও…চকোলেট বার তিনটা ঐখানে আছে।”
Jul 29
হাইওয়েতে একটি গাড়ি খুব ধীরগতিতে চলছে দেখে হাইওয়ে পুলিশ আটকালো । এভাবে চললে পিছনের গাড়ির ধাক্কা খেয়ে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে ।
পুলিশ বললো-“আপনি মাত্র ১৫ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি কেন চালাচ্ছেন?”
লোক-“হাইওয়ের শুরুতেই গতিসীমা লেখা ছিলো ১৫ ।”
পুলিশ বললো-“ওটা গতিসীমা নয়, ওটা হাইওয়ের নাম্বার…অর্থাৎ এটা ১৫ নাম্বার হাইওয়ে ।”
লোক-“ওহ ! তাহলে তো ভুল হয়ে গেছে । আচ্ছা, এখন থেকে আমি স্বাভাবিক গতিতে চালাবো ।”
পুলিশ বললো-“আপনার গাড়ির পিছনের সিটে দু’জনকে দেখতে পাচ্ছি, তারা শূণ্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে…অল্প অল্প কাঁপছে…মনে হচ্ছে খুব শক্ পেয়েছে…কী ব্যাপার ?”
লোক-“না মানে…একটু আগে ৩১০ নাম্বার হাইওয়ে পার হয়ে আসলাম তো…”
Jul 23
একজন শিক্ষক গেছেন নাপিতের দোকানে চুল কাটাতে।
চুল কাটা শেষে নাপিত বললেন, ‘আপনি একটি মহৎ পেশায় নিয়োজিত। আপনার কাছ থেকে আমি টাকা নেব না স্যার।’ শিক্ষক খুব খুশি হলেন। পরদিন সকালে নাপিত দোকানে এসে দেখেন, দোকানের সামনে শিক্ষক এক ডজন বই রেখে গেছেন।
সেদিন চুল কাটাতে এল এক পুলিশ। চুল কাটা শেষে নাপিত বললেন, ‘আপনি জনগণের সেবক। আপনার কাছ থেকে কী করে টাকা নিই?’ পুলিশ খুশি হয়ে পরদিন নাপিতের দোকানের সামনে এক ডজন কমলা রেখে গেলেন।
পরদিন নাপিতের দোকানে এলেন এক উকিল। নাপিত উকিলের কাছ থেকেও টাকা রাখলেন না। বললেন, ‘আপনি ন্যায়ের জন্য লড়াই করেন। আপনার কাছ থেকে আমি টাকা নেব না, স্যার।’ পরদিন দেখা গেল, এক ডজন উকিল নাপিতের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে !
Jul 23
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!
Jul 22
দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে রুস্তম। বন্ধুদের নিয়ে রেস্তোরাঁয় খেতে গেল সে। এদিকে রেস্তোরাঁর দারোয়ান তাঁদের প্রবেশপথে আটকে দিল। বলল, ‘দুঃখিত স্যার, আপনি হাফপ্যান্ট পরে এসেছেন। হাফপ্যান্ট পরে আমাদের রেস্তোরাঁয় প্রবেশ নিষেধ।’
রুস্তম: ব্যাটা বুদ্ধু, কত বড় সাহস! আমাকে আটকে দিস! তুই জানিস আমি কে? আমি বিখ্যাত দৌড়বিদ রুস্তম।
দারোয়ান: তাহলে তো ভালোই হলো। এক দৌড়ে বাসা থেকে ফুলপ্যান্টটা পরে আসুন!