হাসুন প্রান ভরে!

Most commented posts

  1. শরীরের বর্ণনা — 116 comments
  2. প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
  3. আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
  4. দুধ খাই না — 54 comments
  5. এক বউ দুই স্বামী — 42 comments

Author's posts

x-এর মান?

equation

বড় মুদ্রা

হাটবারের দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত। কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে, সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।
একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, “নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।”
“হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু আমি ভাবছি, আমি যদি সবসময় বড় মুদ্রাটা গ্রহণ করি, তাহলে মানুষ আমাকে তাদের চেয়েও নির্বোধ ভেবে যে আনন্দটা পায়, সে আনন্দটা আর পাবে না, ফলে দান হয়তো একেবারেই বন্ধ করে দিবে।” হোজ্জা জবাব দেন।

হাতি আর পিঁপড়া

এক হাতি আর এক পিপড়ার মাঝে গভীর প্রেম। তো,
সমাজ তাদের এই অসম
প্রেম মেনে নেবেনা বলে তার দূরের বনে পালিয়ে গেল।
তারপর বিয়ে করে সেখানে বসবাস করতে লাগলো। কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই
তাদেরসংসারে অশান্তি দেখা দিলো..
দুজনের মধ্যে সারাদিন
ঝগড়া লেগেই থাকে।
এভাবে অনেক বছর কেটেযাওয়ার পর একদিন
হাতিটা মারা গেল। এতে তো পিপড়ার খুশি হওয়ার কথা।
তা না করে পিপড়া বসে বসে কাঁদে.. তখন বনের অন্যান্য প্রাণীরা এসে জানতেচ তোমরা তো সারাদিন
ঝগড়া করতে,
এখন কাঁদছো কেন?
পিপড়া কাঁদতে- কাঁদতে উত্তরদিল ↓ ↓ ↓
.
.
.
.
.
আমার কি সর্বনাশ হলোগো!
হারামির বাচ্চা বেঁচে থাকতেও
শান্তি দেয়নি,
মরে গিয়েও শান্তি দিলনা! .
.
.
.
.
অর্ধেক জীবন গেল ঝগড়া করতে-করতে,
বাকি জীবন যাবে কবর
খুঁড়তে- খুঁড়তে . . . !!!

আমি ক্ষুধার্থ

ছেলেঃ বাবা, আমি ক্ষুধার্থ!
বাবাঃ হ্যালো ক্ষুধার্থ! আমি তোমার বাবা।

ছেলেঃ বাবা আমি সিরিয়াস।
বাবাঃ নাহ্‌! এইমাত্র বলেছ তুমি ক্ষুধার্থ!

ছেলেঃ উফ্‌! তুমি একটা জোকার।
বাবাঃ না…আমি তোমার বাবা।

ঘুম সমস্যা

এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।

ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।

ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমালেন।

ভদ্রলোকের সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌছে গেলেন। তিনি মনে মনে অনেক খুশি। তিনি ভাবলেন বসের সাথে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। তাই চলে গেলেন বসের রুমে। গিয়ে বললেন,

বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?
বস বললেন, আজ না হয় ঠিক টাইমে এসেছেন কিন্তু গতকাল ছিলেন কোথায়?