Tag: bangla jokes

পান-সুপারি

এক কৃষক সুপারি গাছের গোড়ায় পান গাছ লাগিয়েছে !
পানগাছ বড় হয়ে সুপারি গাছে উঠে গেছে…
একদিন এক পাখি এসে পানপাতায় পায়খানা করে দিল !
তো অন্য এলাকার একলোক
সেখানে গিয়ে এসব দেখে তো অবাক !
একই গাছে পানসুপারি কি করে সম্ভব?
আবার পান পাতায় পাখির বর্জ্য
শুকিয়ে সাদা হয়ে গেছে যাকে লোকটি চুন ভেবেছে!!
তারপর লোকটি পাখির
পায়খানা ভরা পাতা আর গাছের
সুপারি পেড়ে মুখে পুরছে আর বলছে….
“কিবা দেশে আইলাম রে ভাই!
কিবা দেশের গুণ……
একই গাছে পান-সুপারি!
একই গাছের চুন……!

এম.পি

প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রবলেম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY
বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?
অফিসারঃ M.P!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED !

তিন বন্ধু

তিন বন্ধু হেলিকাপ্টারে করে যাচ্চিল হঠাৎ
১ম বন্ধু একটা কমলা নিচে ফেল দিল এরপর
২য় বন্ধু একটা আপেল নিচে ফেল দিল এরপর
৩য় বন্ধু একটা বোম নিচে ফেল দিল তারপর


তারা নিচে নেমে দেখল একটা ছেলে কাদছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি কাদছো কেন?
ছেলেটি বলল হঠাৎ উপর থেকে একটা কমলা এত জোরে আমার মাথায়পড়ল
মাথাটা ফেটে সাদা রক্ত বের হচ্চে
তারপর আরো কিছুখন হাটার পর দেখে একটা ছেলে কাদছে আবার হাসছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি কাদছো আবার হাসছো কেন?
ছেলেটি বলল হঠাৎ উপর থেকে একটা আপেল এত জোরে আমার মাথায়পড়ল
আর সেই বেথ্যায় আমি কাদছি আর হাসছি এই কারনে
আপেলটি আমার মাথায় পড়েছে আর নিজেকে নিউটন মনে হচ্চে
তারপর আরো কিছুখন হাটার পর দেখে আরেকটা ছেলে শুধু হাসছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি হাসছো কেন?
ছেলেটি বলল এত্ত জোরে একটা পাদ দিছি পিচনের
বিলিংটা উড়ে গেছে ।

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি। মাথার ওপর গনগনে সূর্য। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে গোপাল এক গাছের নিচে বিশ্রাম নিতে বসল। বেশি গরম লাগায় ফতুয়াটা খুলে পাশে রেখে একটু আয়েশ করে বসল। বসে বিশ্রাম নিতে নিতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়ল, নিজেই জানে না।ঘুম যখন ভাঙল গোপাল দেখে, তার ফতুয়াটা চুরি হয়ে গেছে। হায় হায়! এখন কী হবে! খালি গায়ে তো আর শ্বশুরবাড়ি ওঠা যায় না। কী আর করা। সে হাঁটতে হাঁটতে মনে মনে বলতে লাগল, ‘হে ভগবান, রাস্তায় অন্তত ১০টি মুদ্রা যেন কুড়িয়ে পাই, তাহলে পাঁচ মুদ্রায় আমার জন্য একটা ভালো ফতুয়া কিনতে পারি। আর তোমার জন্য পাঁচটি মুদ্রা মন্দিরে দান করতে পারি…।’ আর কী আশ্চর্য! ভাবতে ভাবতেই দেখে, রাস্তার ধারে কয়েকটি মুদ্রা পড়ে আছে। খুশি হয়ে উঠল গোপাল, গুনে দেখে পাঁচটি মুদ্রা! গোপাল স্বগত বলে উঠল, ‘হে ভগবান, আমাকে তোমার বিশ্বাস হলো না, নিজের ভাগটা আগেই রেখে দিলে?

ব্যাঙ

শিক্ষক – পানিতে বাস করে এমন ৫টি প্রাণীর নাম বল ?
ছাত্র – ব্যাঙ …
শিক্ষক – আর ৪ টা ?
ছাত্র – ব্যাঙ এর বাবা, মা, বোন আর ব্যাঙ এর ডার্লিং ।