Tag: bangla jokes

মিথ্যাঘড়ি

একলোক মারা গেছে। তো সে স্বর্গে গিয়ে দেখল একটা বিশাল ওয়াল দেয়াল-ঘড়িতে পরিপূর্ণ !
লোকটি স্বর্গের দূতকে জিঞ্জেসকরল,এখানে এতগুলো ঘড়ি কেন?
স্বর্গের দূত : এগুলো হল মিথ্যাঘড়ি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটাকরে মিথ্যা ঘড়ি আছে। দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কেউ যদিএকটি মিথ্যা কথা বলে তাহলে ঘড়িটি একবার দুইটি বললে দুবার ঘুড়বে,এইভাবে যেযত মিথ্যা বলে তার ঘড়িততবার ঘুড়বে।
লোক : ঐ ঘড়িটি কার?
দূত : এটা mother তেরেসার ঘড়ি। তার ঘড়িটি একবারও ঘুড়েনি। তার মানে তিনি দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় একটাও মিথ্যা কথাবলেন নি।
লোক : বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ- দেরঘড়িগুলো কোথায়???
দূত : তাদের ঘড়িগুলো আমাদেরঅফিসে আছে। এগুলোকে আমরা টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি ।

চুলকানি হয়েছে

আবুল গেল তার জ্যোতিষ বাবারকাছে ডান হাত বাড়িয়ে বলল, বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়।
কী আছে সামনে বলেন?
জ্যোতিষ বাবা বলল, তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
আবুল বলল, বাবা, বাম হাতও চুলকায়!
বাবা বলে, কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে।
আবুল আনন্দিত গলায় বলল,বাবা বাবা,আমারডান হাঁটু চুলকায়।
জ্যোতিষ বলল, তোর বিদেশ যাত্রা হবে।
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বলল, আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!!
বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বলল,ওরে হারামজাদা, তোরতো চুলকানি হয়েছে!!

ইভা রহমানের গান লাগামু

আমেরিকা: যদি আমাদের অ্যাটাক করো, আমরাও তোমাদের অ্যাটাক করবো।

ইসরায়েল: যদি তোমরা অ্যাটাক করো,আমরা তোমাদের ধংস করবো।

ইন্ডিয়া: যদি তোমরা অ্যাটাক করো,আমরা তোমাদের সাথে ক্রিকেট খেলবো না… .
বাংলাদেশ: হাহাহা…. প্রত্যেক বর্ডারে সাউন্ড বক্স লাগাইয়া ইভা রহমানের গান লাগামু, পারলে অ্যাটাক কর।

বিয়ে দিবি কিনা বল।

মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ড-কে তার বাবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে…..
মেয়ের বাবাঃ তো তুমি আমার
মেয়েকে বিয়ে করতে চাও?
ছেলেঃ জ্বী।
বাবাঃ তুমি কি কর?
ছেলেঃ গতকাল জেল থেকে বের হলাম। এখন একটা ভাল জব খুজব।
বাবা(রেগে গিয়ে): কি!! তুই এতদিন জেল খাটার পর কোন সাহসে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে আসছিস!!! কি আগে কি করেছিলি ?
ছেলেঃ একটা লোক-কে মেরে ফেলেছিলাম!
বাবাঃ কেন?
ছেলেঃ ঐ লোকটা তার মেয়ের সাথে আমাকে বিয়ে দিতে রাজি হয় নি তাই!
বাবা(নরম গলায়): এখন বিয়ের তারিখটা যদি বলে দিতে বাবা!

অন্যকে কনভিন্

এক সেলসম্যান আত্মহত্যা করতে এক ব্রিজের রেলিংয়ে উঠেছে ঝাঁপ দেবে বলে ।
আরেক লোক তা দেখে তাকে থামানোর জন্য দৌড়ে এসে বললো—“করছেন কি?
কেন আত্মহত্যার মতো জঘন্য কাজ করতে যাচ্ছেন ? লাফ দেবেন না ।”
সেলসম্যান—“কেন লাফ দিবো না ? নড়বড়ে অর্থনীতি, সামাজিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে, নৈতিকতার পতন হয়েছে, অপরাধ বেড়ে গেছে, ইত্যাদি ইত্যাদি…প্রায় ত্রিশ মিনিট ধরে সেলসম্যানের বক বক শুনলো লোকটা…তারপর একসাথে দু’জনই লাফ দিলো ।
[গল্পের সারাংশ : সেলসম্যানদের অন্যকে কনভিন্স করার ক্ষমতা খুব বেশি]