এখন একটা ১৮+ ষ্ট্যাটাস দিব। বাচ্চারা দূরে থাকো…
.
.
.
.
.
.
++++++++++++++++++
[সত্যি কথা ১৮টা প্লাস আছে, কমও নেই, বেশিও নেই]
Jun 27
এখন একটা ১৮+ ষ্ট্যাটাস দিব। বাচ্চারা দূরে থাকো…
.
.
.
.
.
.
++++++++++++++++++
[সত্যি কথা ১৮টা প্লাস আছে, কমও নেই, বেশিও নেই]
Jun 27
আবুল রাতের বেলা বাড়ি ফিরছে। রাস্তায় একটা ঢাকনা ছাড়া ম্যানহোল ছিল।
অন্ধকারে দেখতে না পাওয়ায় আবুল সেই ম্যানহোলে পড়ে গেল।
তারপর বেশ অনেকক্ষণ চেষ্টা করে আবুল নোংরা মাখা গায়ে উপরে উঠে এলো।
উপরে এসে নিজেই নিজেকে বলল ভাগ্যিস, ঢাকনাটা খোলা ছিল বলে উঠতে পারলাম।
নাহলে তো সারারাতই ম্যানহোলের ভেতরে কাটাতে হতো ।
Jun 27
এক ব্যাক্তি গ্রামে গ্রামে ঝুড়িতে করে টুপি বিক্রি করত।
একদিন সেই ব্যক্তি ক্লান্ত হয়ে একটি গাছের নিচে বসল এবং তার ঝুড়িটি গাছের নিচে রেখে পানির সন্ধানে বেড়িয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পর লোকটি ফিরে এসে দেখল যে তার সব টুপি গুলো গাছে অবস্থানরত কিছু বানর পড়ে বসে আছে।
তখন লোকটির হঠাত্ মনে পড়ল যে অনেক দিন আগে তার বাবা তাকে এ সম্পর্কে একটি গল্প বলেছিলেন।
তাই গল্পের মতো লোকটি ও তার টুপি গুলো বানরের কাছ থেকে উদ্ধার করার জন্য তার নিজের মাথার টুপি বানরদের কে উদ্দেশ্য করে ছুরে মারল।
কিন্তু এ কী কান্ড ?? সব বানর গুলোর মধ্যে মাত্র একটি বানর নিচে নেমে এলো এবং সাথে সাথে লোকটির গালে চর মারল এবং বলল “ওরে বেকুব তোর বাপেই কী শুধু তোদের গল্প শোনায়?? আমাদের বাপেরা কী শোনায় না নাকি!
Jun 27
একদিন এক কৃষকের বাড়িতে হানা দিলেন এক গোয়েন্দা। সহজ সরল কৃষককে ধমক দিয়ে গোয়েন্দা বললেন, ‘সরে দাঁড়াও, আজ তোমার বাড়িতে তল্লাশি করব!’ কৃষক বললেন,
‘তল্লাশি করতে চান, করুন স্যার। কিন্তু দয়া করে বাড়ির উত্তর দিকের মাঠটাতে যাবেন না।’
গোয়েন্দা কৃষকের নাকের ডগায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে বললেন, ‘এটা চেন? এখানে আমার নাম লেখা আছে—গোয়েন্দা ছক্কু মিঞা!
এটা দেখলে যে কেউ ভয়ে কুঁকড়ে যায়! আর তুমি কিনা আমার কাজে বাধা দিতে চাও?’ ঝাড়ি খেয়ে আর কিছু বললেন না কৃষক।
কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল, উত্তর দিকের মাঠ থেকে গোয়েন্দা ছক্কু মিঞার চিৎকার শোনা যাচ্ছে, ‘বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও’।
কৃষক ছুটে গিয়ে দেখলেন, একটা ষাঁড় ছক্কু মিঞাকে তাড়া করছে।দূর থেকে কৃষক বললেন, ‘স্যার, ওকে আপনার পরিচয়পত্রটা দেখান।
Jun 27
এক লোকের বদ মেজাজী বউ। লোকটিও বউটিকে অনেক ভয় পায়।
একদিন সন্ধ্যায় লোকটি বিছানার উপর বসে হাতে একটা খালি বোতল নিয়ে সেটাকে বাজাচ্ছিল। বউ ধমক দিল, এই কী করছো, থামো।
লোকটি ভয় পেয়ে বোতলটি পকেটে রেখে দিল।
রাতের বেলা ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিয়ে, সব আলো নিভিয়ে দিয়ে বউ কাছে এসে মুখের কাছে মুখ এনে খুব আদুরে গলায় বলল, করতে চাও? লোকটি মাথা নেড়ে বলল, হ্যাঁ।
বউ বলল, ঠিক আছে করো।
লোকটি পকেট থেকে বোতল বের করে জোরে জোরে বাজাতে শুরু করল, টিং টিং টিং টিং… ল্যাও ঠেল।