Tag: bangla jokes

হাতি আর পিঁপড়া

এক হাতি আর এক পিপড়ার মাঝে গভীর প্রেম। তো,
সমাজ তাদের এই অসম
প্রেম মেনে নেবেনা বলে তার দূরের বনে পালিয়ে গেল।
তারপর বিয়ে করে সেখানে বসবাস করতে লাগলো। কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই
তাদেরসংসারে অশান্তি দেখা দিলো..
দুজনের মধ্যে সারাদিন
ঝগড়া লেগেই থাকে।
এভাবে অনেক বছর কেটেযাওয়ার পর একদিন
হাতিটা মারা গেল। এতে তো পিপড়ার খুশি হওয়ার কথা।
তা না করে পিপড়া বসে বসে কাঁদে.. তখন বনের অন্যান্য প্রাণীরা এসে জানতেচ তোমরা তো সারাদিন
ঝগড়া করতে,
এখন কাঁদছো কেন?
পিপড়া কাঁদতে- কাঁদতে উত্তরদিল ↓ ↓ ↓
.
.
.
.
.
আমার কি সর্বনাশ হলোগো!
হারামির বাচ্চা বেঁচে থাকতেও
শান্তি দেয়নি,
মরে গিয়েও শান্তি দিলনা! .
.
.
.
.
অর্ধেক জীবন গেল ঝগড়া করতে-করতে,
বাকি জীবন যাবে কবর
খুঁড়তে- খুঁড়তে . . . !!!

মশা মাছির বিয়ে

একটা মশা একটি মাছিকে বিয়েকরেছে। মাছি বাসরঘরে মশার জন্য বসে আছে কিন্তু মশা আর বাসর ঘরে ঢুকছেনা। এটা দেখে মশারবন্ধু বলল,কিরে তোর না আজ বাসর রাত তবে এখানে বসে আছিস কেন? বন্ধুর কথা শুনে মশা বলল, কিভাবে যাব বল- মাছি তো সেই বুষ্টার কয়েল জ্বালিয়ে বসে আছে!

আপনাকেএকটু জড়িয়ে ধরবো

ছেলে:-Excusme! আমি কি আপনাকে একটু জড়িয়ে ধরবো ?
মেয়ে:- what ননসেন্স !
ছেলে:- ও sorrry, আমি আপনাকে একটু আগে জানি কি বলেছি ?
মেয়ে:- Excusme! আমি কি আপনাকেএকটু জড়িয়ে ধরবো ।
ছেলে:- বলেন কি ? আমি কি আপনাকে মানা করেছি নাকি !!!!
মেয়ে: Shockzzz
ছেলে: Rockz

এতো জ্বালা

আমার এক বন্ধু একটা মেয়েকে খুব ভালোবাসতো… কিন্তু কিছুদিন আগে তার ব্রেকআপ হয়ে গেছে, ব্রেকআপ হবার পর থেকেই তার মনটা ভিষণ খারাপ, সব সময়ই এখনএকটু মন মরা হয়ে থাকে। গতকাল রাতে আমার সেই বন্ধুটা আমাকে একটা মেসেজ দিয়েছে, মেসেজটা পড়ে আমি ভয়ে লাফিয়ে উঠি।
মেসেজটা ছিল এই রকম-
“প্রিয় বন্ধু, এখন আমার হাতে এক বোতল বিষ। আমি মুক্তি পেতে চাই। এতো জ্বালা আমার আর সহ্য হয় না, এতো যন্ত্রনা আর ভাল লাগে না। আমি রাতে ঘুমাতে পারিনা, ঠিক মত খেতে পারি না। সব সময় রুমের ভিতরএকটু বেশি যেন অস্তির থাকি, যেটা আমাকে ভিষণ কষ্ট দেয়। তাই যাচ্ছি…
ইঁদুর মারতে। শুভ রাত্রি!

প্রেগন্যান্ট

এক দম্পতি ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবলতাদের আর বাচ্চার দরকার নাই।
দুজনেই এতে একমত হল। একদিন ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহণ করার।
ডাক্তার এর পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন ডাক্তার-এর কাছ থেকে।
পরবর্তী সময়ে দু’জনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেন।
কিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর ­ কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশন কারী ডাক্তারের কাছেজানতে চাইলেন।
কি অপরেশন করছেন মিয়া!! আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার!! অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে!?! ”
সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন,দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার!! পুরো ঢাকা শহরের পুরুষ মানুষদেরতো আর অপারেশন করি নাই।