Tag: bangla jokes

কমলা

এক বৃদ্ধা খুবই ভুলোমনা। একজন ডাক্তারের পরামর্শে বেশ কিছু ওষুধ খাওয়ার পর কিছুটা উন্নতি হলো তাঁর। একদিন সকালে কাজের মেয়েটাকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বেরোলেন তিনি। পথে দেখা হলো এক প্রতিবেশীর সঙ্গে।
প্রতিবেশী: শুনলাম আপনার ভুলে যাওয়ার রোগ কিছুটা সেরেছে।
বৃদ্ধা: হ্যাঁ, এখন একটু চেষ্টা করলেই মনে করতে পারি।
প্রতিবেশী: তাই নাকি? তা যে ডাক্তার দেখালেন, ডাক্তারের নাম কী?
বৃদ্ধা মাথা চুলকালেন। বিড়বিড় করে বললেন, একটা ফল, লেবুর মতো… কী যেন নাম?
প্রতিবেশী: কমলা?
বৃদ্ধা: হ্যাঁ হ্যাঁ! মনে পড়েছে!
এবার কাজের মেয়েটার দিকে ফিরে বললেন বৃদ্ধা, হ্যাঁ রে কমলা, ডাক্তার বাবুর নাম যেন কী?

বেজায় কৃপণ

বল্টু বেজায় কৃপণ। একদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হলেন তাঁর বন্ধু রফিক।

রফিকঃ কি রে বল্টু, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?

বল্টুঃ কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?

রফিকঃ নিয়ে আয়, ঠান্ডা গরম দুটাই খাবো।

বল্টু হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে পল্টু, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’

৩ বাটপার

৩ বাটপার বন্ধুর বহুদিন পর দেখা। তো তারা ৩ জন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। ১ জন ওয়াশ রুমে গেলো।
২ জন আলাপ করছে…

বল্টুঃ- তারপর দোস্ত, বাচ্চা কাচ্চা কয়টা?

পল্টুঃ- আমার একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে।
বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য একটা গাড়ি গিফট করছে। একবার বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।

বল্টুঃ- আমারও একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। সেও বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে।’ মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য ফ্লাট গিফট করছে। ভালোয় ভালোয় বিয়েটা হয়ে গেলেই, মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।

“এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো” ২ বন্ধু তাকে জিগ্যাস করল দোস্ত তোমার ছেলে মেয়ে কয়টা?

মতলবঃ- আমার এক মেয়ে, আমার মতোই
ধান্দাবাজ। ২ পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতাছে। ১জন দিছে গাড়ি আর ১জন দিছে ফ্লাট। আগামীতে আরো অনেক কিছু আদায় করার প্লান আছে।

বিশ্বাস করল না

ম্যাজিস্ট্রেট: গতবারও তোমাকে বলেছিলাম যে আমি চাই না তুমি পুনরায় এখানে আসো।
পকেটমার: স্যার, আপনার এই কথাটি আমি পুলিশকে বলেছিলাম। কিন্তু বিশ্বাস করল না।

দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!