এক ভদ্রোলক এক্ִবার টি,ভি তে লাইভে অনুস্ঠান এ ফোন
কর্ִল
ভদ্রলোকঃ আমি রাস্তায় টাকা ভর্ִতি এক
টা মানিব্যেগ পাইছি।
টি,ভি উপস্থাপকঃ আপ্ִনি কি উনাকে টাকা ফেরত
দিতে চান?
ভদ্রলোকঃ না।
টি,ভি উপস্থাপকঃ তাহলে কি কর্ִতে চান আপ্ִনি ?
ভদ্রলোকঃ আমি উনার জন্ন্যে এক্টা বিরহের গান
ডেলিগেট কর্ִতে চাই।
Tag: চাই
Jul 22
চাই
Jul 31
ড্রাইভার চাই
ড্রাইভার চাই’ এই মর্মে কাগজে বিজ্ঞাপণ দিলেন এক ভদ্রলোক। চাকরিপ্রার্থীরা এল। ভদ্রলোক প্রথম প্রার্থীকে প্রশ্ন করলেন, একটা গর্তের কতটা কাছ দিয়ে তুমি গাড়ি চালাতে পারবে?
– ত্রিশ সেন্টিমিটার।
অন্যান্য প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন। উত্তরে ত্রিশ থেকে আট সেন্টিমিটার অবধি প্রার্থীরা নামল। কেবল একজন জানাল যে, সে চেষ্টা করবে অন্তত ফুট দুয়েক দূর থেকে চালাবার।
ভদ্রলোক বললেন, এতক্ষণে ঠিক লোকটি পাওয়া গেল।
Jun 05
দশটা না পাঁচটা না একট বৌ চাই
” ডিয়ার আম্মা,
অনেক হইয়াছে এইবার আমাকে বিয়া করিবার
অনুমতি দাও। তোমার
কষ্ট করিয়া আমার বৌ খুঁজিতেহইবে না। আমিই
তোমার লাইগ্যা
একটা ফুটফুটে বউ আমদানি করিব।
১৯ বছর বয়সের জন্য
অপেক্ষা করিয়া লাইফের বারোটা বাজাতে পারুম না।
কোলবালিশের লগেও আর পীরিত করিতে পারুম না।
আমার বৌ চাই!! দশটা না পাঁচটা না একট বৌ চাই
গো আম্মাজান!!
অতত্রব, আমি আশা করিব তুমি তোমার পুত্রের
মনোবাসনা পুরণের
নিমিত্তে গ্রিন সিগন্যাল প্রদান করিয়া পুত্রবধুর মুখ
দর্শন করিবার প্রত্যয় ব্যক্ত করিয়া আমাকে কুমার
ঘুচাইয়া দিবা ।
ইতি
তোমার হতভাগা ছেলে x
Nov 10
আমি কুলি করতে চাই
চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে।
মাদার সুপিরিয়র বললেন, ‘তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।’
সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’
লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, ‘আঙুল দিয়ে, মাদার।’
মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। ‘তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।’
প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল।
এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, ‘কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’
লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, ‘হাত দিয়ে, মাদার।’
যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল।
এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, ‘ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?’
চতুর্থ নান বলল, ‘উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।’
Nov 08
আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না
এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
“সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!” বললো সে।
“ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?” খোনা গলায় বললেন নান।
“আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?” জানতে চাইলো সৈন্য।
“নিশ্চয়ই।” সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
“সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?”
“হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।”
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, “সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!”
নান বললেন, “ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।”
সৈন্য বললো, “ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!”
নান বললেন, “বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না …।”