Tag: কথা

জানেন কার সাথে কথা বলছেন?

এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে । প্রথমদিন এসেই কিচেনে ফোন করে চিৎকার ‘ এখনি আমাকে এক কাপ কফি দিয়ে যাও!! জলদি !!!!”

অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল ” গর্দভ !!! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?”

যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল ” না আপনি কে?”
“আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর “….রাগী উত্তর এল।

যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল ” আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন????”
“না”…ওপার থেকে উত্তর।

“ব্বাবা বাঁচা গেছে” বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।

অমন কথা সবাই বলে

ম্যানেজার তার নতুন সেক্রেটারীকে বললো, আমি এখন এক জরুরী মিটিং-এ ব্যস্ত থাকবো । কোন ফোন এলে পরে করতে বলবে ।
সেক্রেটারীঃ জরুরী কথা থাকলে?
ম্যানেজারঃ যে কথাই হোক তুমি স্রেফ না বলে দেবে। বলবে অমন কথা সবাই বলে । যা হোক আমি এখন কথা বলতে চাই না । হ্যাঁ মনে থাকে যেন । বলবে অমন কথা সবাই বলে।
ম্যানেজার যেতেই সেক্রেটারী ফোন রিসিভ করতে লাগলো এবং না করে দিলো কিন্তু ওপাশের মহিলা জরুরী ভীষন জরুরী কথা ইত্যাদি বলে কিন্তু সেক্রেটারীকে গলাতে না পেরে বলেই ফেললো আমি তার স্ত্রী কথা বলছি…
সেক্রেটারী অধৈর্য কন্ঠে বললো, অমন কথা সবাই বলে…

এক কথা কতবার বলবো

বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।

দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”

বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু ১৫-তে নেমে এলো।

উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”

কথা শোনো তবে

বড় ভাই ছোট ভাইকে উপদেশেস্বরুপ বললো , তুমি যদি আমার আর তোমার ভাবীর কথা শোনো তবে তোমাকে প্রতিদিন দুটো করে চকলেট দেব । তাই ছোট ভাই সব সময় ভাই ভাবীর কথা শুনতো একদিন রাতে সবাই শুয়ে পড়ল আস্তে আস্তে ছোট ভাই বড় ভাইয়ের খাটের নিচে গিয়ে চুপ করে বসে পড়ল । পরদিন ছোট ভাইকে ধরে ফেললো এবং বললো আপনি না বলেছিলেন আপনার আর ভাবীর সব কথা শুনলে আমাকে চকলেট দিবেন । আমি কাল রাতেও তো তোমাদের সব কথা শুনেছি।

অমন কথা বলে

ম্যানেজার তার নতুন সেক্রেটারীকে বললো , আমি এখন এক জরুরী মিটিং -এ ব্যস্ত থাকবো । কোন ফোন এলে পরে করতে বলবে ।
সেক্রেটারীঃ জরূরী কথা থাকলে?
ম্যানেজারঃ যে কথাই হোক তুমি স্রেফ না বলে দেবে। বলবে অমন কথা সবাই বলে । যা হোক আমি এখন কথা বলতে চাই না । হ্যাঁ মনে থাকে যেন । বলবে অমন কথা সবাই বলে।

ম্যানেজার যেতেই সেক্রেটারী ফোন রিসিভ করতে লাগলো এবং না করে দিলো কিন্তু ওপাশের মহিলা জরুরী ভীষন জরুরী কথা ইত্যাদি বলে কিন্তু সেক্রেটারীকে গলাতে না পেরে বলেই ফেললো আমি তার স্ত্রী কথা বলছি …সেক্রেটারী অধৈয কন্ঠে বললো অমন কথা বলে…