Tag: ইন্টারভিউ

চাকরির ইন্টারভিউ

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে…
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!

প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।

প্রথম জনঃ DOG.

প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।

এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।

দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না।

প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।

দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।

প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?

প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।

প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..

এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই
ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল।

দ্বিতীয় জন বেহুশ!!

ইন্টারভিউ

একটি মেয়ে রিসিপশনিষ্ট পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গেলেন এবং তাকে প্রশ্ন করা হল তিনি কত বেতন চান। এর উত্তরে তিনি উত্তর দিলেনঃ “১,০০,০০০ (একলক্ষ টাকা) দিলেই
চলবে। ” সাথে সাথে প্রশ্নকর্ত তাকে বললেনঃ “আচ্ছা তাই কথা থাকল, ১,০০,০০০ টাকার সাথে ধানমন্ডিতে এবং গুলশানে একটা করে ফ্লাট, ২টা গাড়ী যার সকল খরচ আমাদের, ১০,০০০ টাকার মোবাইল বিল, সপ্তাহে মাত্র ১দিন ৪ ঘন্টা ডিউটি করলেই হবে।” এই শুনে তো ঐ মেয়ে মহা খুশি। বললঃ “স্যার আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছিনা। এত কিছু? আচ্ছা স্যার বলেনতো আপনি মজা করছেন নাতো?” প্রশ্নকর্তা বললেনঃ “হ্যাঁ আমি মজাই করছিলাম, কিন্তু এই মজা করাটা আপনিই প্রথম শুরু করেছেন।

ইন্টারভিউ

চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে …
বস, “আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা রুল ফলো করি।”
সান্টা সিং, “কি কি স্যার?”
বস, “আমাদের দ্বিতীয় রুল হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ জুতোর তলা মুছে এসেছেন?”
সান্টা সিং, “হ্যাঁ স্যার, হ্যাঁ স্যার!”
বস, “আমাদের প্রথম রুল হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোন ম্যাট ছিলোই না! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। আর চাকরীর ব্যাপারটাও ভুলে যান!”

মজার ইন্টারভিউ

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—
প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?
উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!
প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ.: বিশাল বড় হাত।
প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?
উ.: এক হাতের আটবে এমন হাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না!
প্র.: একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
উ.: কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!
প্র.: নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?
উ.: যা হওয়ার তা-ই, পাথরটি ভিজে যাবে অথবা ডুবে যাবে টুপ করে।
প্র.: কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?
উ.: আপেলের বাকি অর্ধেকটি।
প্র.: ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উ.: ডিনার।
প্র.: বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ.: লিকুইড।
পয়লা ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল তরুণ। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব। প্রশ্নকর্তা বললেন,‘আপনাকে আমি ১০টি পানির মতো সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব লোহার মতো কঠিন।
উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’ তরুণ কিছুক্ষণ ভাবনার চৌবাচ্চায় সাঁতার কাটল। তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।’
প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে—দিন না রাত?’
তরুণের বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার।
এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা।
এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’
‘কীভাবে?’ প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন।
‘দুঃখিত, স্যার, আপনি ওয়াদা করেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!’
চাকরি পাকা হয়ে গেল তরুণের।

চরম ইন্টারভিউ

প্রশ্নকর্তা: একটা প্লেনে ৫০টা ইট
আছে,
একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা?
প্রার্থী: এটা তো সোজা। ৪৯টা।
প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা,
একটা ফ্রিজে হাতি রাখার
তিনটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান,
এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা: একটা ফ্রিজে একটা হরিণ
রাখার
চারটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের
করুন,
হরিণটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের
দরজা বন্ধ
করে দিন।
প্রশ্নকর্তা: বনে সিংহের
আজকে জন্মদিন।
সবাই এসেছে শুধু একজনছাড়া।
কে আসেনি এবং কেন?
প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ
সে ফ্রিজে।
প্রশ্নকর্তা: এক
বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল
পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই,
কীভাবে?
প্রার্থী: কারণ সব কুমির সিংহের
জন্মদিনে গিয়েছে।
প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরও
বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন?
প্রার্থী: উমম…আমার মনে হয়,
তিনি খালের
পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন?
প্রশ্নকর্তা: না, প্লেন
থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার
মাথায়
পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন…।