টিচারঃ কাল তোমাদের
গ্রুপ
ফটো তোলা হবে, সবাই
৫০টাকা
করে
নিয়ে আসবে।
পাপ্পুঃ (মনে মনে )
একটা ফটো
তুলতে
২০ টাকা লাগে, আর
এরা নিচ্ছে
৫০টাকা..? মানে
একজনের থেকে ৩০
টাকা, আমরা ৬০ জন
মানে ১৮০০
টাকা।
তারপর ওই টাকায়
স্যারেরা মিষ্টি,
সিঙ্গাড়া, কোলড্রিংস
খাবে। আর
আমাদের বেলায়,
কাঁচকলা।
চল বল্টু,ঘরে যাই…….
কাল মায়ের থেকে
৫০টাকা করে
নিয়ে আসবো। সমাজে
ভালো কিছু
রইলনা রে ভাই।
বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে
ফটো
তোলা
হবে, স্যার ১০০টাকা
নিয়ে যেতে
বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস
কি..?
এরা তো দিনে ডাকাতি
করছে।
বাচ্ছা গুলোর টাকা
নিয়ে ফুর্তি
করবে। কি দিনকাল
এলো।
দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার
কাছ
থেকে চেয়ে দিচ্ছি।
Tag: ইনটরভউ
Jul 20
$#####আজব######
Jun 07
###এক চাকরির ইন্টারভিউ চলছে….###
প্রথম প্রার্থী এক বাঙালি পরীক্ষা ঘরে
ঢুকেছে….
শিক্ষকঃ দিল্লী চলো কে ডাক দিয়েছিলেন ?
বাঙালিঃ স্যার নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস l
শিক্ষকঃ বাঃ বাঃ খুব ভালো, আচ্ছা একজন
দেশপ্রেমিকের নাম বলুন তো ?
বাঙালিঃ স্যার অনেকেই তো আছেন, যেমন
মহাত্মা গান্ধী l
শিক্ষকঃ বাঃ বাঃ খুব সুন্দর, আচ্ছা বলুন তো
ভারত কবে স্বাধীন হয় ?
বাঙালিঃ স্যার, ভারত ১৯৪২ সালে স্বাধীন হবো
হবো করতে করতে শেষে ১৯৪৭ সালের
১৫ই আগস্ট স্বাধীন হয় l
শিক্ষকঃ খুব সুন্দর ! আচ্ছা এবার লাস্ট
প্রশ্ন,
বলুন তো আকাশে কত গুলো তারা আছে ?
বাঙালিঃ স্যার এখনও সেটা প্রমানিত হয়নি
তবে বিজ্ঞানিদের গবেষণা চলছে l
শিক্ষকঃ এবার আপনি আসতে পারেন l
******************************
******* বাঙালি চলে যাবার সময় পরের প্রতিযোগী
এক বিহারী ছিল l কিন্ত সে বাংলা জানেনা,
তাই বাঙালিকে দরজার কাছে খুব তাড়াতাড়ি
জিজ্ঞেস করলো——ভাই তোমাকে কি কি
প্রশ্ন
ধরলো ? বাঙালিঃ ভাই প্রশ্ন আমার মনে নেই, তবে
উত্তর গুলো হল…..
1) নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস
2) অনেকেই তো আছে, যেমন মহাত্মা গান্ধী
3) ১৯৪২ সালে হবো হবো করতে করতে
শেষে ১৯৪৭ সালে ১৫ই আগস্ট
4) ঠিক এখনও জানা যায়নি, বিজ্ঞানিদের
গবেষণা চলছে
বিহারির প্রবেশ…..
শিক্ষকঃ আপনার নাম কি ?
বিহারীঃ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস l শিক্ষকঃ (অবাক
হয়ে) আপনার বাবার নাম
কি?
বিহারীঃ অনেকেই তো আছে, যেমন মহাত্মা
গান্ধী l
শিক্ষকঃ (আরও অবাক হয়ে) আপনার কবে
জন্ম হয়েছে ? বিহারীঃ ১৯৪২ সালে হবো হবো
করতে করতে
শেষে ১৯৪৭ সালে ১৫ই আগস্ট l
শিক্ষকঃ আপনি কি পাগল হয়ে গেছেন ?
বিহারীঃ ঠিক এখনও জানা যায়নি, তবে
বিজ্ঞানীদের গবেষনা চলছে l
শিক্ষক : অজ্ঞান…..