আদালতে বিচার চলছিলো…
আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।
জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।
ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।
কারণ কাগজে লেখা ছিলো
আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?
Tag: সাথে
Mar 14
আমার সাথে বিছানায় যাবেন
Nov 28
দরবেশের সাথে বল্টুর দেখা !
দরবেশ : হক মাউলা হক….
তুই কি চাস ???
বল্টু : বাবা আমার একটা ছাগল হারিয়ে গেসে.. ২দিন ধইরা পাইতাসিনা …
দরবেষ : তুই একদম চিন্তা করিশ না.
তোর ছাগল এখন এই পোস্ট পারাতে…
Nov 21
বল্টুর সাথে চ্যাট হচ্ছে এক মেয়ের…
বল্টু : হাই
.
মেয়ে : হ্যালো!
.
বল্টু: স্টার জলসা দেখো??
.
মেয়ে: না
.
বল্টু: জি বাংলা??
.
মেয়ে: না।
.
বল্টু: স্টার প্লাস??
.
মেয়ে: এটাও না…. তারপর
.
বল্টু বলল :
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
“তাহলে তো এটা ফেইক ID !!!
.
বেটা বদমাশ… যা BLOCK খা” !!
Oct 02
সাহেবের সাথে বেড রুমে
বল্টু তার বউ-কে কুমিল্লা থেকে ফোনকরল.ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো.
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে.
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে.
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি.
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখ টাকা দিব. চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে.
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number!!
Nov 14
আমি আপনার সাথে বিছানায় যাব
এক সুন্দরী তরুণী পঞ্চাশ তলা উঁচু এক ভবনের ছাদে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গেল
পড়তে পড়তে দশ তলা পার হয়ে সে যখন ঠিক চল্লিশ তলা পর্যন্ত আসল তখন এক বৃটিশ ভদ্রলোক (!) বারান্দা থেকে হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। এভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে অগ্র-পশ্চাত্ বিবেচনা না করেই সিনেমার ডায়লগের মতো গড় গড় করে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন; কাজেই আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনার ঋণ শোধ করার জন্য আপনি যা চাইবেন আমি তাই দিব। বলুন আপনি কি চান? বৃটিশ দেখল এ যেন না চাইতেই একেবারে শরবত। কাজেই সে সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে বলল, আমি বেশি কিছু চাই না – শুধু তোমাকে চাই। তোমার এই সুন্দর শরীরটা চাই। চল, আমার সাথে বিছানায় চল।
বৃটিশের এ অন্যায় আবদার শুনে বিন্দুমাত্র চিন্তা-ভাবনা না করে তরুণী বলল – ইতর, বদমাশ, জানোয়ার! ভেবেছিস এত সহজ? আমার জীবন বাঁচিয়ে এখন তার বিনিময়ে এই চাইছিস? দরকার নেই আমার এ জীবনের। তোর মতো পাপিষ্ঠের সাথে বিছানায় যাওয়ার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। ছেড়ে দে আমাকে। ছেড়ে দে …
কাজেই বৃটিশ লোকটা তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল। পড়তে পড়তে আরো দশ তলা পেরিয়ে সে যখন ত্রিশ তলা পর্যন্ত এল তখন এক আমেরিকান ভদ্রলোক (!) হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। আগেরবারের ঘটনা থেকে তরুণীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। কাজেই সে বেশি কিছু না বলে আমেরিকানকে শুধু তার জীবন বাঁচানোর জন্য একটা ধন্যবাদ দিল। কিন্তু আমেরিকানটা বৃটিশটার চেয়েও এক ডিগ্রী বেশি অসভ্য। সে নিজে থেকেই বলল, দেখ মেয়ে আমি এখনও তোমাকে বারান্দা থেকে সরিয়ে নেই নি। তুমি যদি আমার সাথে বিছানায় যেতে রাজি থাক, তাহলেই কেবল তোমাকে আমি সরিয়ে নিব। নইলে কিন্তু দিলাম ছেড়ে।
আমেরিকানের কথা শেষ হওয়ার আগেই তরুণী বলল, পেয়েছিস কি তোরা? মেয়ে দেখলেই ভোগ করতে ইচ্ছে করে? তোদের ঘরে কি মা-বোন নেই? দরকার নেই তোর দয়ার। ছেড়ে দে আমাকে। তোর হাতে যাওয়ার চেয়ে মাটিতে পড়ে মরাও অনেক ভালো। ছেড়ে দে …
কাজেই আমেরিকান লোকটাও তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল।
পড়তে পড়তে তরুণীটি আরো দশতলা পেরিয়ে গেল – কিন্তু এবার আর কেউ তাকে হাত বাড়িয়ে ধরল না। এই সময় তার একটু আফসোস হতে লাগল। তার মনে হল, ঐ দুজনের কথামতো তাদের সাথে বিছানায় গেলে কি এমন ক্ষতি হতো! অন্তত মারা যাওয়ার চেয়ে সেটাতো খারাপ হতো না! ইস, কেন যে সে ওদের কথায় রাজি হল না! তা হলে তো আর জীবনের আসল আনন্দগুলো উপভোগ করার আগেই বিদায় নিতে হতো না … হায় আর কেউ কি নেই তাকে বাঁচানোর? বিনিময়ে সে এবার সব দিতে রাজি আছে …
এসব ভাবতে ভাবতে সে যখন আরো দশতলা অর্থাত্ মোট চল্লিশ তলা পেরিয়ে ঠিক দশতলা উচুঁতে আসল, ঠিক তখন আরবীয় হুজুর তাকে হাত বাড়িয়ে ধরে ফেললেন। মেয়েটি এবার খুশিতে গদগদ হয়ে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন! চলুন আমি আপনার সাথে বিছানায় যাব!
মেয়েটির মুখে এরকম নির্লজ্জ কথা শুনে হুজুর হতভম্ব হয়ে গেলেন। নিজের অজান্তেই “আসতাগফিরুল্লাহ” শব্দটা উচ্চারণ করে তিনি মেয়েটিকে হাত থেকে ছেড়ে দিলেন …
- 1
- 2