Tag: না

আর পারছি না সোনা।

মেয়েঃ জান আর না।
এইবার ঘুমাতে দাও না। সারারাত তো করলা।
ছেলেঃ আজকে কোনো থামাথামি নাই সারারাত চলবে।
মেয়েঃ আর পারছি না সোনা। আর কত?
ছেলেঃ এতেই tired হয়ে গেছ। মাত্র তো ২০০ বার করলাম।
মেয়েঃ আজকের মত ছেড়ে দাও না জান।
ছেলেঃ OK আর ৫০ টা sms করবো। FREE SMS পাইছি , আজকেই শেষ করতে হবে।

বিয়ে না করাই ভালো

স্ত্রী: ওগো শুনছ, আমার কিছু জিনিস প্রয়োজন।

স্বামী: কী?

স্ত্রী: ছেলেমেয়ে আর আমার জন্য পাঁচ সেট জামা। বিছানার চাদর, কিছু নতুন চেয়ার, একটা ফ্রিজ, একটা এলসিডি টিভি, ছেলের জন্য একটা মোবাইল, মেয়ের জন্য গয়না..

স্বামী: সে ক্ষেত্রে আমারও কিছু জিনিস প্রয়োজন।
স্ত্রী: কী?

স্বামী: একটা বন্দুক, একটা মুখোশ আর শহরের একটা ব্যাংকের পুরো নকশা.

দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতা

গোপাল খেতে খুব পছন্দ করত। তো একবার বাড়ি ফেরার পথে দেখে এক বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে। খাওয়া দাওয়ার আয়োজন চলছে মন্দ না। গোপাল চট করে সেখানে ঢুকে পাত পেতে বসে পড়ল। খেতে শুরু করল। এমন সময় বিয়ে বাড়িত লোকজন খেয়াল করল এ লোকটা তো অচেনা। এ তো দাওয়াতি নয়! এ কোথ্থেকে এল? তখন একজন তাকে চেপে ধরল –
– এই দাদা, আপনি তো আমাদের দাওয়াতি নন, খেতে বসলেন যে বড়?
গোপাল ভাঁড়কে বিন্দুমাত্র বিচলিত মনে হল না। সে দিব্যি খেতেই থাকল। এবং খেতে খেতেই উত্তর দিল –
– দেখুন, আপনারা আমাকে দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারেন। কিন্তু আপনাদের পড়শি হিসেবে আমি তো আর দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারি না। কী বলেন, তাই নিজেই চলে এসেছি!
বলে গোপাল ভাঁড় ঠিক মনোযোগ দিয়ে দিব্যি খেতে শুরু করল। তখন উত্তর শুনে সবাই চমৎকৃত! উল্টো তখন সবাই তাকে তোষামোদ করে খাওয়াতে লাগল।

এখন মারবো না

১ম বন্ধু : বউয়ের সাথে ঝগড়ার কি হল?
২য় বন্ধু : ও আমার কাছে মাথা নিচুকরে আসলো।
১ম বন্ধু : মাথা নিচু করে??তাই নাকি?জোস তো।
২য় বন্ধু : তাছাড়া আর কি…
১ম বন্ধু : কি বলল এসে?

২য় বন্ধু : খাটের নিচ থেকে বের হোউ. এখন মারবো না।

পানি খেতে ইচ্ছে করছে না

বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো: সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা। অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!