Tag: এক

এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল

আপনি সুন্দর একটি লাল গাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন,পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন, রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,

শুরু হল আপনার টেনশন—
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন।
ডাক্তার বলল – জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন…

আপনার শুরু হল আরেক টেনশন … …

আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না। কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে – না আপনিই তার বাচ্চার বাপ।

আহারে আরেক টেনশন … …
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল। রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।

কি মারাত্নক টেনশন… …

আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান। মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই। তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?

এক বউ দুই স্বামী

২ বন্ধু রাস্তা তে হাটতে গল্প করছিলো…
উলটো পাশ থেকে ২ টা মেয়ে আসছিলো…

হটাৎ ১ম বন্ধুঃ ” সর্বনাশ…আমার বউ আর প্রেমিকা একসাথে আসছে…”
২য় বন্ধুঃ ” হে আল্লাহ… আমারো…”

বাংলাদেশী ও এক আমেরিকান

এক দাওয়াতের অনুষ্ঠানে এক বাংলাদেশী ও এক আমেরিকান খেতে বসেছে।তো সেই দাওয়াতের অনুষ্ঠানে সোনার চামচ দেয়া হয়েছিল সবাইকে খাওয়ার সময় ব্যবহার করার জন্য।হঠাৎ আমেরিকানটা খাওয়ার মাঝখানে খুব সাবধানে নিজের প্যান্টের পকেটে একটা সোনার চামচ লুকিয়ে ফেললো।শুধু বাংলাদেশীটা এটা দেখল,কিন্তু কিছু বলল না।খাওয়া শেষে সবাই গল্প করছে।হঠাৎ বাংলাদেশীটা বলল,সে একটা ম্যাজিক দেখাবে।ম্যাজিক দেখতে সবাই তার চারপাশে এসে ভিড় করে দাড়ালো।তখন বাংলাদেশীটা একটা সোনার চামচ চাইল একজনের কাছ থেকে।সেই বাড়ির মালিকের ছেলে তাকে একটা সোনার চামচ এনে দিল।বাংলাদেশীটা সেই সোনার চামচটা তার নিজের প্যান্টের পকেটে ঢুকাল এবং আমেরিকানটাকে কাছে ডেকে এনে তার পকেট থেকে সোনার চামচ বের করল।সবাই খুব জোরে তালি দিয়ে ওঠল….আর আমেরিকানটা

দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই

স্ত্রী: আমার সাথে ১০ বছর সময় কাটানো তোমার কাছে কি?
স্বামী: আরে সে ১ সেকেন্ড মনে হয়। চোখের পলকে কেটে গেল প্রিয়ে…
স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার জন্য ১০,০০০ টাকা তোমার জন্য কি?
স্বামী: আরে সেত ১ টাকার মত। কোন ব্যাপারই না।
স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে)তা জানু আমাকে ১০,০০০ টাকা দিতে পারবে এখন?
স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই।

এক কথা কতবার বলবো

বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।

দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”

বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু ১৫-তে নেমে এলো।

উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”