পচা, বাসি

রোকনের ছোট ভাই বিদেশ থাকে।

রোকনের ছিল চারটা ছেলে।
ছেলেগুলোর নাম হল পঁচা, বাসি, গন্ধ এবং মুইতা।
তো একবার ছোট ভাই বিদেশ থেকে ভাইয়ের জন্য এক বন্ধুর কাছে টাকা পাঠাল।
বন্ধু অনেক কষ্ট করে ৫ কি মি হেঁটে টাকা নিয়ে আসল।
বন্ধুর অনেক ক্ষিদা লাগল এবং সে তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
রোকন বলল, দাড়ান পোলাও মাংস রান্না করি।
বন্ধু বলল যা আছে তাই দেন।

রোকন তখন তার ছেলেদের ডাকল,

পঁচা, ভাত আন।
বাসি, তরকারি আন।

বন্ধু : (ভাব ভাল না দেখে) থাক ভাই আমি খাব না।
রোকন : এত কষ্ট করে আইছেন আপনারে কি না খাওয়াইয়া ছারুম?

গন্ধ, ডাল আন।
মুইতা, পানি আন।

বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে জান বাঁচানোর জন্য দিল দৌড়। :

নারীর দুধ

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো. তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে!!!!!!!!!!!! রোগী তো পড়ল মহা বিপদে. চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় শেষ মেষ রাখে আল্লা মারে কে পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে, যার দুধ পান করবেন. তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল। আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল এক সময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই. লোকটা বলল – আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম

রাজনীতি

ছেলে :বাবা সরকার কি?
বাবা : আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল।
তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন।
তোর ছোট বোন মুন্নী দেশের ভবিষ্যত।
আর কাজের মেয়ে কইতরী শোষিত শ্রেনী।

এরপর মামা ফোন করল*

মামা : কিরে সবার খবর কি?
ছেলে : সরকার ঘুমাচ্ছে।
বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে।
ভবিষ্যত কাঁদছে।
শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে।
আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।

বাদর ও বিমান

একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেল সব যাত্রী। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেল বিমানে উপস্থিত একটি বানর।
তদন্ত কমিটির লোকেরা অনেক কষ্টে বানরটিকে ইশারায় কথা বলা শেখাল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় পাইলট কী করছিল?
‘পাইলট বাথরুমে ছিল।’ ইশারায় বলল বানরটি।
তদন্ত কমিটি: কো-পাইলট?
… বানর: ঘুমাচ্ছিল।
তদন্ত কমিটি: বিমানবালা?
বানর: যাত্রীদের দেখাশোনা করছিল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় তুমি কী করছিলে?
বানর: ‘বিমান চালাচ্ছিলাম’!

এইডস

জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল। এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো… এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না। শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে