বনে বাঘের বিয়ে হচ্ছে। সেখানে এসেছে শিয়াল, হাতি, সিংহ, ভাল্লুক আরো অনেকে। সবাই অনেক নাচ গান করছে। কিন্তু বিড়াল কিছুটা ব্যতিক্রম। সে একটু নাচে আর একটু কাঁদে। তা সিংহ মামার নজরে গেলো। বিড়ালের কাছে এসে বিড়ালকে বলছে……..
সিংহ: কিরে বিলাই, তুই একবার নাচোসতো আর একবার কান্দোস, ঘটনা কি?
বিড়াল: কি আর কমু মামু, নাচি বাঘ মামুর বর্তমান অবস্থা দেইখা আর কান্দি বাঘ মামুর ভবিষ্যত চিন্তা কইরা।
সিংহ: ভবিষ্যত চিন্তা কইরা মানে?
বিড়াল: মামু, আমিও এক সময় বাঘ মামুর লাহান বাঘ আছিলাম, বিবাহ কইরা বিলাই-এ পরিনত হইছি।
May 09
বিয়ের পর বিড়াল
May 09
মোমের ব্যবহার
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, ”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কেশিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!”
May 09
বেষ্ট বাঙালি
বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট। তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে। একজন চাইনিজ, একজন জাপানিজ আরেকজন বাংলাদেশী।
তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি। একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে। সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়াএগিয়ে গেলো। কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে। মাছিটা পরে গেলো চার টুকরাহয়ে। সে বাকি দুইজনের… দিকে তাকিয়ে বলল, এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি।”
আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো। সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, “এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি”
পরেরদিন মাছি ঢুকছে একটা। বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে একসময় চলে এলো। বাকি দুইজন বলল- কি তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?
-হুমমমম…তোরা বুঝোস না কিছুই।এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না।
May 09
টিপায়
এক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার স্ত্রী একজন ডাক্তার ডা্কলো। ডাক্তার পরীক্ষআ করে পথ্য দিল আর বললো- ঔষধগুলা নিয়মিত চালাবেন আর উনাকে নিয়মিত কলা, ডিম আর দুধ খাওয়াবেন।
স্ত্রী বললো- স্যার, আমি তো ওরে দুধ খাইতে দেই, কিন্তু হে খালি টিপায়।
May 09
কাপড় খুলতে হবে
যুবতী ছাতি মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল-
মিস্ত্রী: “উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে”
যুবতী: “যা ইচ্ছা করো, কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে।”


