রেডিওর দোকানে এক খদ্দের এসে রেগেমেগে বলল, এ রেডিওটা বিক্রির সময় আপনি চিরজীবনের গ্যারন্টি দিয়েছিলেন। কিন্তু দু বছরও তো গেল না।
মালিক হেসে বলল,চিরজীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম ঠিকই তখন আপনার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ ছিল।
May 10
চিরজীবনের গ্যারান্টি
May 10
ছেলেকে বিয়ে
সাক্ষীকে উকিল একটা দমক দিলেন ।
আপনি বিয়ে করেছেন?
জি, করেছি?
কাকে?
একটা মেয়েকে।
যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। কখোন কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন।
জি, দেখেছি- আমার বোন করেছি।
May 10
মফিজের রচনা
শিক্ষক: এই মফিজ! বল, তুই বড় হয়ে কী হবি?
ছাত্র: স্যার, আমি বড় হয়ে দোকানে যাব। এরপর রাবার ব্যান্ড কিনব আর কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।
শিক্ষক শুনে মফিজের বাবার কাছে কমপ্লেইন দিলেন।
সব শুনে বাবা মফিজকে বললেন, ‘তুমি বলবে, আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব। বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব।’
পরদিন শিক্ষক আবার মফিজকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল, ‘আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব,
বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব। এরপর আমি দোকানে যাব, দোকানে গিয়ে আমি রাবার ব্যান্ড কিনে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’
শিক্ষক আবার কমপ্লেইন দিলেন।
এবার মফিজের বাবা মফিজকে এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার ১০ পৃষ্ঠার একটা লেখা মফিজকে মুখস্থ করতে দিলেন। বাবা তার খেলাধুলা, স্কুল সবকিছু বন্ধ করে দিলেন। তাকে একটা রুমে এক সপ্তাহ আটকে রেখে মুখস্থ করতে দিলেন।
এক সপ্তাহ পর বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল,
‘আমি বড় হয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হব। এরপর সেখান থেকেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হব। এরপর আমি সেখান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাব। বিদেশ থেকে আসার পর আমি বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করব। এরপর আমি নোবেল প্রাইজ পাব। এরপর একটা পার্টি দেব। ওখানে কেউ আমাকে শার্ট দেবে, প্যান্ট দেবে ইত্যাদি দেবে। প্যান্টে থাকবে রাবার ব্যান্ড। এরপর আমি রাবার ব্যান্ড নিয়ে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’
May 10
মফিজের ইনটারভিউ
‘মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………
প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………
প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?
মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
May 10
বড় মাছ ধরেছি
ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’ :-P


