বাড়ি থেকে ১৮২৫ কি:মি: দূরে চইলা আইছি

পল্টুর ওজন বেড়ে যাওয়ায় ডাক্তারের
কাছে গেছে
ডাক্তার : প্রতিদিন ৫ কি:মি: করে দৌড়াবেন
তাহলে ১ বছরে ৫০ কেজি ওজন কমবে।
১ বছর পর পল্টু ডাক্তারকে ফোন করল:
.
.
.

পল্টু : ভাই, ওজন তো কমছে কিন্তু বাড়ি ফেরত
যামু কেমনে?
প্রতিদিন ৫ কি:মি:
দৌড়াইতে দৌড়াইতে বাড়ি থেকে ১৮২৫ কি:মি:
দূরে চইলা আইছি!

উহ আস্তে আস্তে

প্রেমিক ও প্রেমিকা ট্যাক্সি ক্যাবে করে ঘুরতে বের হয়েছে ।
নিশ্চুপ পরিবেশ ……..
ফুলস্পিডে গাড়ি চলছে …….
হঠাত্‍ ড্রাইভার গাড়ির গতি কমিয়ে দিল ।
প্রেমিক ড্রাইভারকে প্রশ্ন করল , ড্রাইভার গাড়ির গতি কমিয়ে দিলে কেন ?
ড্রাইভার উত্তর দিল , কেন আপামনি যে বলল

“উহ…….আস্তে……আস্তে….

ডলা দিতাম

এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর
জন্য
পাশের বাসায় গেছে কাপড়
ইস্তরী (Iron) আনতে,
তো গৃহকর্তা দরজা খুললে
লোক বলছেঃ আপনার স্ত্রী আছে ?
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয় ?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু
ডলা দিতাম আর কি………।

চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো

স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ।
রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট । এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল ” কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও।” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।

পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট।

খুলে দেখল লেখা আছে ” চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”

যাইবা নাকি কাজী অফিস

ভার্সিটির এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার
উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকি কাজী অফিস?
মেয়েঃ চল……
ছেলেঃ কই যামু ?!
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে ছেলেঃ ওমাহ্ !
আপু আপ্নের
লগে কি একটু মশকরাও করা যাইবনা ?



মেয়েঃ আরে পাগল…
হানিমুনের ছুটি নিতে হবে না