যাইবা নাকি কাজী অফিস

ভার্সিটির এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার
উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকি কাজী অফিস?
মেয়েঃ চল……
ছেলেঃ কই যামু ?!
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে ছেলেঃ ওমাহ্ !
আপু আপ্নের
লগে কি একটু মশকরাও করা যাইবনা ?



মেয়েঃ আরে পাগল…
হানিমুনের ছুটি নিতে হবে না

ঘুম সমস্যা

এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।

ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।

ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমালেন।

ভদ্রলোকের সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌছে গেলেন। তিনি মনে মনে অনেক খুশি। তিনি ভাবলেন বসের সাথে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। তাই চলে গেলেন বসের রুমে। গিয়ে বললেন,

বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?
বস বললেন, আজ না হয় ঠিক টাইমে এসেছেন কিন্তু গতকাল ছিলেন কোথায়?

স্যার আছেন

ছাত্র (ফোনে): hell0, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: না। উনি গতরাতে মারা গেছেন।

২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hell0, ভ?
স্যারের স্ত্রী: উনি গতরাতে মারা গেছেন।

২ মিনিট পর আবার
সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hell0, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: হারামজাদা তোকে আর কতোবার বলব যে তিনি মারা গেছেন??
ছাত্র: আবার বলেন। শুনতে ভাল লাগে..

তিন পিঁপড়া এক হাতি

একবার গভীর বনে তিন
পিঁপড়া বসে আড্ডা দিচ্ছিল ।এই
সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হাতি হেঁটেযা
প্রথম পিঁপড়াঃ চল,
শালারে মেরে গুম করে ফেলি!
দ্বিতীয়
পিঁপড়াঃ আরে থাক,
মেরে ফেলার দরকার নেই ! এর
চেয়ে চল মেরে হাত
পা ভেঙ্গে দেই !
.
তৃতীয় পিঁপড়াঃ আরে থাক থাক !
মাফ কইরা দে ! আমরা তিনজন, আর
বেচারা একলা !

শত্তেন্দ্র নাথ দত্তের কবিতা

স্যার: ওই মোমিন ! … শত্তেন্দ্র নাথ
দত্তের ১টি কবিতা বল.. :|

মোমিন :…(কিছুক্ষন চিন্তা
কইরা)

শত্তেন্দ্র নাথ দত্ত,
মাটির ভিতর গর্ত,
গড়তের ভিতর সাপ,
আরে বাপ রে বাপ..