মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ড-কে তার বাবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে…..
মেয়ের বাবাঃ তো তুমি আমার
মেয়েকে বিয়ে করতে চাও?
ছেলেঃ জ্বী।
বাবাঃ তুমি কি কর?
ছেলেঃ গতকাল জেল থেকে বের হলাম। এখন একটা ভাল জব খুজব।
বাবা(রেগে গিয়ে): কি!! তুই এতদিন জেল খাটার পর কোন সাহসে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে আসছিস!!! কি আগে কি করেছিলি ?
ছেলেঃ একটা লোক-কে মেরে ফেলেছিলাম!
বাবাঃ কেন?
ছেলেঃ ঐ লোকটা তার মেয়ের সাথে আমাকে বিয়ে দিতে রাজি হয় নি তাই!
বাবা(নরম গলায়): এখন বিয়ের তারিখটা যদি বলে দিতে বাবা!
Jun 24
বিয়ে দিবি কিনা বল।
Jun 22
অন্যকে কনভিন্
এক সেলসম্যান আত্মহত্যা করতে এক ব্রিজের রেলিংয়ে উঠেছে ঝাঁপ দেবে বলে ।
আরেক লোক তা দেখে তাকে থামানোর জন্য দৌড়ে এসে বললো—“করছেন কি?
কেন আত্মহত্যার মতো জঘন্য কাজ করতে যাচ্ছেন ? লাফ দেবেন না ।”
সেলসম্যান—“কেন লাফ দিবো না ? নড়বড়ে অর্থনীতি, সামাজিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে, নৈতিকতার পতন হয়েছে, অপরাধ বেড়ে গেছে, ইত্যাদি ইত্যাদি…প্রায় ত্রিশ মিনিট ধরে সেলসম্যানের বক বক শুনলো লোকটা…তারপর একসাথে দু’জনই লাফ দিলো ।
[গল্পের সারাংশ : সেলসম্যানদের অন্যকে কনভিন্স করার ক্ষমতা খুব বেশি]
Jun 22
ইভটিজিং
স্যার : ইভটিজিং ও লাভ এর মাঝে পার্থক্য কি?
ছাত্র : মেয়েরা রাজি থাকলে লাভ, আর না থাকলে ইভটিজিং।
স্যার : তুমি কি ইভটিজিং কর?
ছাত্র : না, আপনার মেয়ে তো রাজিই !
Jun 22
টিয়াপাখি এয়ারহোস্টেস
এক লোক বিমানে চড়ে দেখে তার পাশের সিটে যাত্রী হিসেবে এক টিয়াপাখি ।
শুধু তাই না…সেই টিয়াপাখি এয়ারহোস্টেস’কে ইচ্ছামতো বকা- বাদ্যি করে চলেছে-
অ্যাই ছাগলি, কফি আনতে অ্যাতো দেরী লাগে ?অ্যাই গাধী, লাঞ্চ আনতে অ্যাতো দেরী লাগে, ইত্যাদি ইত্যাদি ।
লোকটা দেখলো এয়ারহোস্টেস টিয়াপাখিকে নিয়ে অ্যাতো ব্যস্ত যে, তার কোনো অর্ডার নিচ্ছে না ।
সে ভাবলো টিয়ার মতো বকা দিলে মনে হয় কাজ হবে।
সে গলা চড়িয়ে বললো-“ অ্যাই বুদ্ধু মেয়ে, অরেঞ্জ জুস আনতে অ্যাতো দেরী লাগে ?”
এ কথা শুনে এয়ারহোস্টেস আর সহ্য করতে পারলো না…গিয়ে পাইলটের কাছে নালিশ করে দিলো ।
পাইলটএসে লোকটা আর টিয়াপাখি দু’জনকেই সোজা বাইরে ফেলে দিলো বিমানের দরজা খুলে ।
মেঘ ভেদ করে তীব্রবেগে মাটির দিকে পড়তে থাকা লোকটাকে তখন টিয়াপাখি’টা গম্ভীরমুখে বললো-“উড়তে পারে না যে, তার অ্যাতো রিস্ক নেওয়া কি উচিৎ হয়েছে?”
Jun 22
মাছির স্যুপ
চায়না বেড়াতে গিয়ে ঘুরে ঘুরে এক রেস্টুরেন্টে ঢুকে এক পর্যটক দেখলো মেন্যু সব চাইনিজ ভাষায় লেখা ।
আবার না বুঝে শুয়োর-সাপ-ব্যাঙ ইত্যাদি খাওয়া হয়ে যায় কিনা সে ভয়ে লোকটা মেইন কোর্স বাদ দিয়ে শুধু স্যুপের অর্ডার দিলো ।কিন্তু স্যুপ আসার পর দেখে তাতে মাছি পড়েছে । একেই প্রচন্ড খিদায় সামান্য স্যুপ, তাতেও মাছি পড়েছে…ভয়ানক রেগে লোকটা চিল্লাচিল্লি শুরু করলো ।
রেস্টুরেন্টের একমাত্র ইংরেজি জানা মানুষ ম্যানেজার দৌড়ে এলো । বললো-“কী সমস্যা স্যার?”
লোক-“আমার স্যুপে মাছি ভাসছে তিন তিনটা ।”
ম্যানেজার মেন্যু চেক করে ওয়েটারকে ধমক দিয়ে বললো-
“মাছির স্যুপে কেউ অ্যাতো কম মাছি দেয়?”


