পেন্টের চেই খোলা

একদিন সুন্দর বিকেলে ধানমন্ডি লেকের পাড় দিয়ে হেটে যাচ্ছিল বল্টু।
বিপরীত দিক থেকে এক সুন্দরী বল্টুর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বল্টুকে উদ্দেশ্য করে বলে উঠলো দেখলে’তো ভদ্র ছেলে বলেই মনে হয়, পেন্টের চেইন খোলা রেখে রাস্তায় বেরিয়েছেন কেন ?
বল্টু আচমকা পেছনে ফিরে বলে উঠলো : Excuse me! আপনাকে দেখেতো আমার মোটেই ভদ্র মনে হচ্ছে না|রাস্তাঘাটে সুদর্শন বালক দেখলেই পেন্টের চেইন বরাবর তাকিয়ে থাকেন কেন ?

আমি একটা গাধা

এক মহিলা রাতে একা বাড়ি ফিরতেছিলো।
এক ছেলে রাতে একা মহিলা কে দেখে লোভে বলল আমি আপনাকে বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে আসি ?
মহিলা বলল ঠিক আছে। বাড়িতে গিয়ে মহিল বলল অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
ছেলেঃ -না আমি এখানেই সোফা তে ঘুমাতে পাবো।
মহিলাঃ- অনেক request করলেন ছেলে টি কে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে।
ছেলেঃ -না আমি এখানে এ ঘুমাবো।
মহিলাঃ- ঠিক আছে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম।
পর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেটি ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে কে জিজ্ঞাসা করলো ..
ছেলেঃ – এই কে তুমি ?
মেয়েঃ-আমি বিট্টু………. আপনি কে ?
ছেলেঃ – আমি একটা গাধা।

চিনি খাই

কোন এক শহরে স্বামী,স্ত্রি এবং এক মেয়ে নিয়ে একটি পরিবার ছিলো ।
মেয়ের বয়স খুব কম তারা সবাই যখন রাতেরখাওয়া শেষ করত, তখন স্বামী তার বউকে বলতো চল করি
তার বউ একদিন বলছে মেয়ে বড় হচ্ছে তুমি এই কথা না বলে বলবা চল চিনি খাই ।
এই ভাবেই তারা চিনি খেতে লাগলো। তার কয়েক বছর পর একদিন মেয়েতার বাবাকে বলছে বাবা তোমরা প্রতিদিন যে চিনি খাও কাল রাতে আমিও সে চিনি খেয়েছি অনেক মাজা।
বাবা বললেন, তোমাকে চিনি কে খায়িছে ?
মেয়ে:আমদের কাজের ছেলে মতিনভাই বাবা অনেক মজা চিনি খেতে ।
বাবা তো এই কথা শুনে রেগে আগুন হয়ে গেলেনএবং কাজের ছেলেকে মারতে শুরু করলেন।
পাশের বাড়ির ভদ্রলোক বলেন কাজের ছেলেটাকে মারছেন কেন ভাই?
উত্তরে তিনি বললেন ওআমার চিনি চুরি করে খেয়েছে।
ঐ ভদ্র লোক বলেন সামান্য চিনির জন্য এত মারছেন!
উত্তরে তিনি বললেন ওআমার নতুন বস্তার মুখখুলে চিনি চুরি করে খেয়েছে!

ব্যাংকের দরকার

স্টিভ জবস ও বিল গেটসের মধ্যে কথা হচ্ছিল।
বিল গেটস: গতকাল একটু ব্যাংকে গিয়েছিলাম।
স্টিভ জবস: কেন?
বিল গেটস: একটা লোনের ব্যাপারে কথা বলতে।
স্টিভ জবস: তাই নাকি? তা কত টাকা লোন দরকার তোমার।
বিল গেটস: আমার না। ব্যাংকের দরকার!

মাথা নষ্ট

এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।
সে মুরগিওয়ালাকে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলো। অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না। এটা যশোর এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।
লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না। তোমার বাড়ি কই?
এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই ?