কটা কোম্পানী তাদের কারখানা অগ্নি- বীমা করাবে ঠিক করল । পরদিন কোম্পানীর ম্যানেজারের ঘরে বারবার বীমা দালালরা দেখা করবার জন্য আসতে লাগল । কোম্পানী ম্যানেজারে ব্যস্ত ছিল্রন তিনি আটজন দালালকে বললেন আমার সময় নেই পরে দেখা হবে । পরে ম্যানেজার বললেন উ আপনাকে নিয়ে এই নয়জন এর আগে আটজনকে না দেখে বিদায় দিয়েছে
দালাল এক গাল হেসে বললেন । আমি এই নিয়ে নবম বার এসেছি।
Nov 06
আমি এই নিয়ে নবম বার
Nov 06
কিছু না ঘটে তবে
লন্ডনের হাউজ পার্কে বসে এক তরুন -তরুনী ভবিষৎতের সুখ স্বপ্ন রচনার বিভোর প্রেয়সীর হাতে জোরে চাপ দিয়ে পল বললো – আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি । এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি যাতে আমার ঘটলে তোমার কিছু অসুবিধা না হয়। সত্যিই কর সুন্দর তুমি পল …কিন্তু কিছু না ঘটে তবে আমার উপায় কিহবে ?
Nov 06
বীমার
দুইজন বীমার দালাল এক মক্কেলের কিছুতেই ঘায়েল করতে পারছে না । কোনো কোম্পানীর প্রতি সেই মক্কেলের আস্থা নেই দেখে এক দালাল তার কোম্পানী কত ভাল তার নমুনা স্বরুপ বলেন – এই দেখুন ন আসে দিন এক ভদ্রলোকের পঞ্চাশ হাজার টাকার এক পলিসি করার তিন দিন মারা গেলেন । মরার তিনদিনের মধ্যে আমর কোম্পানীর তার পরিবারকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে দিয়েছেন।
দ্বিতীয় বীমার জানাল যে তার কোম্পানী এর চেয়েও ভাল । তার প্রমান মাত্র কয়েকদিনে আগে একভদ্রলোক তাদের অফিসে একপঞ্চাশ হাজার টাকার পলিসি করে বিল্ডিং এর দশ তলার ছাঁদ থেকে লাফিয়ে পড়ে কোম্পানী এর দ্রুত কাজ করে যে লোকটা চার তলার কাছাকাছি আসতেই চেক রেডি করে জানালো দিয়ে তার হাতে দেয়া হয়।
Nov 06
বেচে থাকলে বয়স
জিবন বীমা আবেদনের ফরম লিখে ভর্তি করার সময় রামরতন দেখতে পেল এক জায়গায় দেখতে পেলো লেখা আছে, বেচে থাকলে বাবার বয়সঃ বেচে থাকলে মার বয়স সে ঐ দুটি ঘরে লিখে দিল ১০৬ আর ১০২ ।বীমা কর্মচারী ফরম দেখে তো চমকে ঊঠল – না না আপনার মা বাবা একখনো এত বুড়োহতে পারে না ।
-না না বুড়ো হবে কেন? জবাব দিল রামরতন তারা তো মারা গেছেম । তবে তারা বেচে থাকলে এখন এই বয়স হয়তো ।
Nov 06
তোমার এখন ইন্স্যুরেন্স করা
বাবা পুকুরে নেমে গোসল করছেন মা ও ছেলে পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। হঠাৎ ছেলেটি বললো মা আমিও বাবার সঙ্গে পুকুরে গোসল করব ।
মা- না বাবা তোমার এখন ইন্স্যুরেন্স করা হয়নি ।