Category: রাজনীতি

পানি খেতে ইচ্ছে করছে না

বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো: সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা। অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!

নোবেল পুরস্কারে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

এ বছর তো দেখি নোবেল পুরস্কারের সব ক্যাটেগরিতেই বাংলাদেশিদের জয়জয়কার। এবার নোবেল ঠেকায় কে !
শান্তি – হাসিনা ও খালেদা, দেশের মানুষকে চরম শান্তিতে রাখার জন্য।
পদার্থতে- ম. খা. আলমগীর, ভবন ধসের ‘নাড়াচাড়া’ তত্ত্ব আবিস্কার করার জন্য ।
রসায়নে- আনন্ত জলিল ও বর্ষা, সেরা রসায়ন জুটি হিসেবে ।
চিকিৎসাতে- এপোলো হাসপাতাল, রুগির পেটে ৯ বছর পর্যন্ত ব্যান্ডেজ রাখতে পারার জন্য ।
অর্থনীতিতে- হলমার্ক গ্রুপ, বাংলাদেশ এর অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখার জন্য ।
সাহিত্য -তে- সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, ‘কাল বিড়াল’ উপন্যাসের জন্য।

মিথ্যাঘড়ি

একলোক মারা গেছে। তো সে স্বর্গে গিয়ে দেখল একটা বিশাল ওয়াল দেয়াল-ঘড়িতে পরিপূর্ণ !
লোকটি স্বর্গের দূতকে জিঞ্জেসকরল,এখানে এতগুলো ঘড়ি কেন?
স্বর্গের দূত : এগুলো হল মিথ্যাঘড়ি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটাকরে মিথ্যা ঘড়ি আছে। দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কেউ যদিএকটি মিথ্যা কথা বলে তাহলে ঘড়িটি একবার দুইটি বললে দুবার ঘুড়বে,এইভাবে যেযত মিথ্যা বলে তার ঘড়িততবার ঘুড়বে।
লোক : ঐ ঘড়িটি কার?
দূত : এটা mother তেরেসার ঘড়ি। তার ঘড়িটি একবারও ঘুড়েনি। তার মানে তিনি দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় একটাও মিথ্যা কথাবলেন নি।
লোক : বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ- দেরঘড়িগুলো কোথায়???
দূত : তাদের ঘড়িগুলো আমাদেরঅফিসে আছে। এগুলোকে আমরা টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি ।

চুলকানি হয়েছে

আবুল গেল তার জ্যোতিষ বাবারকাছে ডান হাত বাড়িয়ে বলল, বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়।
কী আছে সামনে বলেন?
জ্যোতিষ বাবা বলল, তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
আবুল বলল, বাবা, বাম হাতও চুলকায়!
বাবা বলে, কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে।
আবুল আনন্দিত গলায় বলল,বাবা বাবা,আমারডান হাঁটু চুলকায়।
জ্যোতিষ বলল, তোর বিদেশ যাত্রা হবে।
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বলল, আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!!
বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বলল,ওরে হারামজাদা, তোরতো চুলকানি হয়েছে!!

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ

আমেরিকা একবার মঙ্গলগ্রহে মানুষ
পাঠানোর পরিকল্পনাকরলো।।
তো, বিভিন্ন
জায়গা থেকে সেখানে মানুষ গিয়ে হাজির
হল।। কিন্তু শর্ত ছিল যে শুধুমাত্র
একজনই যেতে পারবে এবং সে পরবর্তীতে আর
পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবে না।।
প্রথম আবেদনকারী একজন ভারতীয়
ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।। তাকে জিজ্ঞেস
করা হল
তিনি যাওয়ার জন্য কত টাকা চান।। শুনে তিনি বললেন,
১ মিলিয়ন ডলার, সে টাকার অর্ধেক
আমি আমার পরিবারকে দিতে চাই।।
বাকি অর্ধেক দান করতে…চাই।।
এর পরের আবেদনকারী ছিলেন একজন
রাশিয়ান ডাক্তার।। তাকে জিজ্ঞেস করা হল যাবার
জন্য তিনি কত টাকা চান।।তিনি উত্তর
দিলেন, ২ মিলিয়ন।। এর মাঝে ১ মিলিয়ন
আমার পরিবারের জন্য আর বাকি ১
মিলিয়ন
মেডিকেলের উন্নয়নের জন্য দান করতে চাই।।
এবার তৃতীয় আবেদনকারী।।তিনি ছিলেন
আমাদের বাংলাদেশের একজন
রাজনীতিবিদ।
উনাকে জিজ্ঞেস করা হল তিনি কত
টাকা চান।। তিনি প্রশ্নকর্তার কানে কানে ফিসফিস করে বললেন, ৩
মিলিয়ন!!
প্রশ্নকর্তা শুনে অবাক।।বলল,
এতো বেশি কেন??
তখন রাজনীতিবিদ আবার তার
কানে কানে বলল, ১ মিলিয়ন আমি রাখবো।।
এক মিলিয়ন আপনাকে দিবো।। আরেক
মিলিয়ন
ভারতীয়
ইঞ্জিনিয়ারটাকে দিয়ে তাকে মঙ্গল
গ্রহে পাঠিয়ে দিবো ।