Category: পাঁচমিশালী

নোয়াখালীর ভাষায় চিঠি

নোয়াখালীর ভাষায় লেখা এক স্ত্রীর চিঠি তার
স্বামীর নিকট…
ওগো হরানের স্বামী, আন্নে ভালা আছেন্নি?
আইতো বেশি ভালা না। হইর ঘাটে দি হড়ি কাইন্না আঙ্গুল ভাঙ্গি গেছে। টিয়া হইসা কিছু দেন না। চিন্তা দান্ধায় চুল বেগ্গুন উঠি গেছে। বেগ্গুনে দেইখলে বেলু কই বোলায়। বড় হোলার লুঙ্গি ছিরি গেছে। হিয্যায় অন স্কুলে যায় না। ছোড হোলা বল খেলতো যাই দাঁত ভাঙ্গি হালাইয়ছে। বড় মাইয়া ভালা ইকগা থ্রিপিসের লাই স্কুলে যায় না। ছোড মাইয়া হইরা বেডা দেখলে আব্বু আব্বু কইয়া বোলায়। আন্নে তাড়াতাড়ি বাড়ীত চলি আইয়েন। আন্নের মা কুত্তারে হিডি লাডি ভাঙ্গি হালাইছে আন্নে আইতে বিদাশী এক্কান লাডি আনিয়েন।

রাস্তায় দাড়িয়ে হিসি করা

একটা লোক রাস্তায় দাড়িয়ে হিসি করছে। একটি মেয়ে তার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় নাক ধরে হেঁটে চলে যায়। এটা দেখে পাশে দাঁড়িয়ে লোক তারাতারি
প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বললঃ বেয়াদ্দব মাইয়া ! চোখ না ঢাইকা, নাক ঢাকে, কত বড় ফাজিল!!

তিন পাগল

তিন পাগলকে চিকিৎসা
করা শেষে একজন
ডাক্তার তাদের কে প্রশ্ন করলেন..
বলতো ৫ + ৫= ? কত ?
প্রথম পাগল : ৫+৫ = ৭০০ ।
দ্বিতীয় পাগল ৫ +৫=জানুয়ারি মাস ।
শুনে ডাক্তার হতাশ হয়ে ৩য় জন কে বলল তুমি বল ?
৩য় পাগল : ৫+৫=১০ । শুনে ডাক্তার অনেক খুশি হল এবং প্রশ্ন করল কিভাবে ১০ হল বলত ?
৩য় পাগল : ৭০০ থেকে জানুয়ারি মাস বিয়োগ করে

ক্যাটরিনার ছবি

বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__

সিগারেট !

ক্যাটরিনার ছবি !

আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!

এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে মারতে মারতে বললঃ বেয়াদব, ফাজিল, হারামজাদা কবে থেকে এইসব করতেছিস???

ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বললঃ আমি তো আজ আপনার জ্যাকেটাই পড়েছি!

দেখা হে পেহলি বার

অনেক মোটা একটা লোক সাইকেল চালাচ্ছিল…
আর ফুর্তিতে গান গাচ্ছিলো… “দেখা হে পেহলি বার, সাজন কি আখোঁ মে পেয়ার”
এক ছোট বাচ্চা দেখে হাসতে লাগলো।
রেগে গিয়ে মোটা লোকটা বললঃ “কি হয়েছে”?
বাচ্চা তখন বললঃ “দেখা হে পেহলি বার, সাইকেল মে হাতি সওয়ার’