Category: পাঁচমিশালী

দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই

বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন , অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা গলায় বলছেন – মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুদা বলছি – জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
Surprised

লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth

লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth

৩২ টা ঘুসি

>>>জন সিনা একবার
এক
দোকানে গেছে রেসলিং

জয়ী হওয়া ঘড়ি ঠিক
করার
জন্য।।।
.
জন সিনা :
আমি আমার
এই ঘড়িটা ঠিক
করতে চাই।
কত টাকা লাগবে???
.
দোকানদার :
আপনি যা দিয়ে কিনেছেন
তার
অর্ধেক
দিলেই চলবে।।।
.
জন সিনা :
আমি ঘড়িটা ৩২
টা ঘুসি মেরে পেয়েছি।
তো কয়টা দিতে হবে???
— দোকানদার বেহুশ!!

>>>>>মাতাল জোকস<<<<<

তিন মাতাল একটা গাড়িতে উঠল ।
.
ড্রাইভার বুঝতে পারল যে তারা মাতাল,
তাই সে গাড়ির ইঞ্জিল চালু করল ও কিছুক্ষণ পর বন্ধ
করে ফেলল,
এবং মাতালদের বলল……
.
তোমরা তোমাদের গন্তব্য স্থলে পৌঁছেগেছ,
.
তিন মাতাল গাড়ি থেকে নামল,,
তারপর তারা বললো……
১ম মাতালঃ- ধন্যবাদ,,
.
২য় মাতালঃ নিন, ১০০ টাকা বকশিস,,
.
৩য় মাতাল ড্রাইভারকে একটা জোরে থাপ্পর দিল,,
.
ড্রাইভার মনে করল, যে লোকটা বোধ হয় মাতাল
ছিল
না,
সে সবকিছু বুঝতে পেরেছে ।
.
তবুও সে ৩য় মাতাল কে জিজ্ঞেস করল,
থাপ্পর মারলেন কেন?
.
৩য় মাতালঃ শালা….
এত স্পীডে কি কেউ গাড়ি চালায়……